সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) বেলা সোয়া ১১টার দিকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বাংলানিউজকে জানান, নিহতের মরদেহ ঢামেক হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে।
চিকিৎসাধীন সাতজনের মধ্যে কিরণের ৭০ শতাংশ, আবুল হোসেনের ৪৫ শতাংশ ও কাওছারের ২৫ শতাংশ বার্ন হয়েছে বলেও জানান পরিদর্শক বাচ্চু।
এর আগে, ভোরে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় একই পরিবারের আট সদস্য দগ্ধ হন।
দগ্ধদের স্বজন ইলিয়াস জানান, ভোরে বাসার চুলা জ্বালানোর সঙ্গে সঙ্গে চার রুমে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। এতে হীরণ ও তার স্ত্রী মুক্তা এবং তাদের মেয়েসহ লিজাসহ আটজন দগ্ধ হয়েছেন। পরে তাদের দ্রুত উদ্ধার করে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়।
আদমজী ইপিজেটের ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার মো. শাহজাহান বাংলানিউজকে জানান, ওই বাসায় গ্যাসের চুলা সারা রাত চালু থাকায় চারটি রুমে গ্যাস জমে ছিল। সকালে চুলা জ্বালানোর সঙ্গে সঙ্গে বাসার চারটি কক্ষে আগুন ছড়িয়ে পড়ে একই পরিবারের শিশুসহ আটজন দগ্ধ হন।
বাংলাদেশ সময়: ১১২০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৭, ২০২০
এজেডএস/আরআইএস