আমদানি করা এলএনজি নির্ভর এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটি স্থাপিত হলে এটিই হবে দেশের সবচেয়ে বড় বিদ্যুৎকেন্দ্র।
শুক্রবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) স্থানীয় সময় বিকেলে জার্মানির মিউনিখে হোটেল শেরাটনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে এই যৌথ উন্নয়ন চুক্তি সই হয়।
পরে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিমের উপস্থিতিতে পররাষ্ট্র সচিব শহীদুল হক সাংবাদিকদের এ ব্যাপারে ব্রিফ করেন।
২০১৭ সালের নভেম্বরে এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি নির্মাণ করতে দীর্ঘদিন ধরেই বাংলাদেশে ভৌত অবকাঠামোসহ স্বাস্থ্য, শিল্পখাতে কাজ করে আসা জার্মানির সিমেন্স এজির সঙ্গে সমঝোতা স্মারকে সই করে নর্থ ওয়েস্ট পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি।
৩৬০০ মেগাওয়াটের এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ১২০০ মেগাওয়াটের মোট তিনটি ইউনিট থাকবে। আমদানি করা এলএনজি এ কেন্দ্রে কীভাবে আনা হবে তা নিয়ে সমীক্ষা চলছে।
সিমেন্সের প্রধান নির্বাহীর পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন জার্মানির ভেরিডোস জিএমবিএইচের প্রধান নির্বাহী হ্যান্স উল্ফগাং কুনজ।
বাংলাদেশে ই-পাসপোর্ট তৈরির কাজ করছে ভেরিডোস।
বৈঠকের পর ই-পাসপোর্ট তৈরির অগ্রগতি সম্পর্কে পররাষ্ট্র সচিব বলেন, তারা এখন যেভোবে আগাচ্ছেন তাতে আশা করা যায়, ২০১৯ সালের জুন মাসে প্রথম পাসপোর্ট হ্যান্ডওভার করবেন।
ভেরিডোস বাংলাদেশের ডাটা নিরাপত্তা এবং অন্যান্য খাতে কাজ করতে ইচ্ছা প্রকাশ করেছে বলেও জানান পররাষ্ট্র সচিব।
২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে শেখ হাসিনার জার্মান সফরের সময় বাংলাদেশে ই-পাসপোর্ট চালুর জন্য জার্মানির সরকারি প্রতিষ্ঠান ভেরিডোস জেএমবিএইচের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক সই হয়েছিল।
বাংলাদেশ সময়: ০২০১ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০১৯
এমইউএম/এসআই