এতে গৃহস্থালি ও শিল্প-কারখানার গ্যাস সংকট কাটবে বলে আশা করছে কর্তৃপক্ষ।
মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) সংবাদ মাধ্যমে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এসএলএনজি’র ফ্লোটিং স্টোরেজ অ্যান্ড রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিট (এফএসআরইউ) গত সোমবার (২৯ এপ্রিল) রাত ১০টায় সফলভাবে কমিশনিং সম্পন্ন করেছে ও দৈনিক ৫০০ মিলিয়ন ঘনফুট প্রাকৃতিক গ্যাস জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করছে।
সামিট গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান বলেন, বাংলাদেশে বিনিয়োগকারীরা আশ্বস্ত হতে পারেন যে, তাদের শিল্প-প্রতিষ্ঠানের জন্য জ্বালানি, গ্যাস ও বিদ্যুৎ সহজলভ্য হবে। ‘সামিট এলএনজি’র ৫০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস তাদের এ আস্থা অর্জনে সাহায্য করবে।
তিনি বলেন, মুক্ত বাজার অর্থনীতিতে চাহিদা ও সরবরাহ দাম নির্ধারণে বড় বিষয়। যদিও বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনই (বিইআরসি) ন্যায্য দাম নির্ধারণ করবে। একমাত্র ন্যায্য দামই নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস ও বিদ্যুৎ সুবিধা নিশ্চিত করতে পারে।
মুহাম্মদ আজিজ খান বলেন, এ সুযোগ দেওয়ায় বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়, পেট্রোবাংলা ও রূপান্তরিত প্রাকৃতিক গ্যাস কোম্পানি লিমিটেডের (আরপিজিসিএল) কাছে আমরা কৃতজ্ঞ।
বাংলাদেশ সময়: ২১২৮ ঘণ্টা, এপ্রিল ৩০, ২০১৯
একে/এএটি