শুক্রবার (৩১ মে) দুপুর পর্যন্ত মেরামত কাজ শেষ হলে পর্যায়ক্রমে ইউনিটগুলোতে উৎপাদন শুরু হয়। ফলে জাতীয় গ্রিডে হ্রাস পাওয়া ৬৭৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পুনরায় সঞ্চালন লাইনে যোগ হতে শুরু করে।
এর আগে বৃহস্পতিবার (৩০ মে) রাতে আশুগঞ্জ পাওয়ার প্লান্টের ট্রান্সফরমারে অগ্নিকাণ্ড ঘটে। এতে ৬৭৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন কমে আসে।
আশুগঞ্জ পাওয়ার প্লান্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী এএমএ সাজ্জাদুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, এ ঘটনায় আশুগঞ্জ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রধান প্রকৌশলী আনোয়ার হোসেনকে প্রধান করে চার সদস্যের তদন্ত কমিটটি গঠন করা হয়েছে। গঠিত কমিটিকে সাত কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বিদ্যুৎকেন্দ্রের ভেতরে ৩০০ এমবিএ নতুন ট্রান্সফরমার স্থাপনের সময় এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। এতে বিদ্যুৎকেন্দ্রের নিজস্ব ২২৫ মেগাওয়াট সিসিপিপি ইউনিট, ১৫০ মেগাওয়াট ক্ষমতার ৫ নম্বর ইউনিট, ৫০ মেগাওয়াট ক্ষমতার গ্যাস ইঞ্জিন ইউনিট ও বেসরকারি ১৯৫ মেগাওয়াট ইউনাইটেড পাওয়ার, ৫৫ মেগাওয়াট ক্ষমতার প্রিসিশন এনার্জি পাওয়ার প্লান্টের উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়। শুক্রবার মেরামত কাজ শেষ হলে সবগুলো ইউনিটের উৎপাদন স্বাভাবিক হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৬১৯ ঘণ্টা, মে ৩১, ২০১৯
জিপি