বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) জ্বালানি নিরাপত্তা দিবস উদযাপন উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে একথা জানান প্রতিমন্ত্রী।
নসরুল হামিদ বলেন, আমরা মধ্যাঞ্চলে যেভাবে গ্যাস বিতরণ করেছি, চিন্তা করছি দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে কীভাবে গ্যাস দেওয়া যায়।
তিতাসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আয়কর বিবরণী চাওয়া হয়েছে। এটা প্রকাশ করা হবে কি-না জানতে চাইলে তিনি বলেন, তিতাসের আয়কর বিবরণী চেয়েছি যাচাই-বাছাইয়ের জন্য। আমরা এটা প্রকাশ করতে পারবো না। সেটা আয়কর বিভাগ থেকে নেওয়া বেটার (উত্তম) হবে। কারণ, এটা তাদের ব্যক্তিগত তথ্য।
নতুন গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কারের বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, সেখানেও একটা সম্ভাবনা দেখা গেছে। আমরা নতুন নতুন টেকনোলজি নিয়ে আসার চেষ্টা করছি। ভোলাতে গ্যাসের একটা বড় সম্ভাবনা দেখা গিয়েছে। ভোলার গ্যাসকে আমরা আরও বড় ভাবে কীভাবে ব্যবহার করতে পারি, সে বিষয়ে ভাবা হচ্ছে। আমরা সেটাকে দক্ষিণ দিকে গ্যাসলাইন নির্মাণ করে কীভাবে পটুয়াখালী পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারি, সেটার সম্ভাবনাও যাচাই-বাছাই চলছে।
তিনি বলেন, খুলনায় ইকোনমিক জোন হচ্ছে। খুলনা, যশোর, বরিশাল, পটুয়াখালী- এ অঞ্চলে ব্যাপক কর্মসংস্থান তৈরি করতে হবে। সেখানে জ্বালানি নিরাপত্তা তৈরি করতে হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪২৫ ঘণ্টা, আগস্ট ০৮, ২০১৯
জিসিজি/একে
** পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে গ্যাস আনতে যাচাই করা হচ্ছে: নসরুল