বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) সচিবালয়ে জ্বালানি ও বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে জ্বালানি নিরাপত্তা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে একথা জানান প্রতিমন্ত্রী।
নসরুল হামিদ বলেন, সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিংয়ের (এসপিএম) মাধ্যমে দ্রুততার সঙ্গে জাহাজ থেকে তেল খালাস করে ইস্টার্ন রিফাইনারিতে নেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, সরকার যে উন্নত বাংলাদেশ গড়ার ভিশন দিয়েছে, তা ২০৪১ সালের মধ্যেই বাস্তবায়িত হবে। উন্নত বাংলাদেশের জ্বালানি ব্যবস্থাপনা কেমন হবে তা নিয়ে আমরা কাজ করছি। নিজেদের দায়িত্ব নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করলে উন্নত বাংলাদেশ গড়া শুধু সময়ের ব্যাপার।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকার জনগণের জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বদ্ধ পরিকর। বর্তমানে দৈনিক ২ হাজার ৭ শ’ ৫০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস উত্তোলিত হলেও চাহিদা প্রায় ৩ হাজার ৭শ’ মিলিয়ন ঘনফুটের। এ চাহিদা পূরণে এলএনজি আমদানি করা হচ্ছে ও এলপিজি ব্যবহারের প্রসার ঘটানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এলপি গ্যাসের চাহিদা বাড়চ্ছে। এ পর্যন্ত প্রাথমিক অনুমোদনপ্রাপ্ত কোম্পানিগুলোর বার্ষিক উৎপাদন ক্ষমতা প্রায় ৩০ লাখ মেট্রিক টন।
আরও পড়ুন> সরকারি সংস্থাগুলোর কাছে জ্বালানির ৫০০০ কোটি টাকা বকেয়া
বাংলাদেশ সময়: ১৪৪৫ ঘণ্টা, আগস্ট ০৮, ২০১৯
জিসিজি/একে