ত্রিপুরার একিনপুর, বামুটিয়া, হীরাছড়া ও বক্সনগর সীমান্তে হাটগুলো স্থাপন করা সম্ভব বলে দফতর সূত্রে জানা গেছে।
জানা যায়, ত্রিপুরা ও বাংলাদেশের মানুষ যেন বৈধভাবে পণ্যসামগ্রী ব্যবহার করতে পারেন এজন্য উভয় দেশের সরকার সীমান্তহাট স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেয়।
ওই হাট চালুর পর থেকে ২০১৭ সালের ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত ভারতের ৮ দশমিক ৭১ কোটি টাকার পণ্য বিক্রি হয়েছে এবং বাংলাদেশের বিক্রি হয়েছে ৩ দশমিক ৯০ কোটি টাকার পণ্য।
এরপর ২০১৫ সালের ১১ জুন ত্রিপুরা রাজ্যের সিপাহীজলা জেলার কমলাসাগরের তারাপুর এলাকায় দ্বিতীয় সীমান্তহাট চালু করা হয়। এ সীমান্তহাটে ২০১৭ সালের ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত ভারতের ৮ দশমিক ৬৩ কোটি টাকার পণ্য বিক্রি হয়েছে এবং বাংলাদেশের বিক্রি হয়েছে শূন্য দশমিক ৮৭ কোটি টাকার পণ্য।
এসব সীমান্তহাটে মূলত শাড়ি, প্রসাধন সামগ্রী, মাছ, বিস্কুট, বিভিন্ন ধরনের প্যাকেটজাত খাদ্যসহ শাকসবজি ও ফলমূল ক্রয়-বিক্রয় হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫৬ ঘণ্টা, মার্চ ০১, ২০১৭
এসসিএন/আরআর/জেডএস