এর মধ্যে রাজ্যের ধলাই জেলার কমলপুর এলাকায় একই পরিবারের তিনজন রয়েছেন।
অপরদিকে বৃষ্টিতে ঊনকোটি জেলার কৈলাশহরে মাটির দেয়াল চাপায় আমির আলি (৩০) নামে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে।
পরিস্থিতি মোকাবেলায় মহকুমায় তিনটি ত্রাণশিবির খোলা হয়েছে।
ঊনকোটি জেলার কুমারঘাট মহকুমায়ও বন্যায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। মহকুমার প্রায় দেড়শ’ পরিবারের মানুষ ত্রাণ শিবিরে আশ্রয় নিয়েছেন।
তাদেরকে মোট তিনটি শিবিরে রাখা হয়েছে বলে প্রশাসনের তরফে বাংলানিউজকে জানিয়েছেন মহকুমা পুলিশ কর্মকর্তা (এসডিপিও) বনজ বিপ্লব দাস।
বন্যা দুর্গতদের উদ্ধারে উদ্ধারকারী বাহিনী কাজ করছে। তারা বন্যা দুর্গতদের ত্রাণ শিবিরে নিয়ে আসছেন।
দুর্গত এলাকা পরিদর্শন করেছেন কুমারঘাট মহকুমার মহকুমা শাসক (এসডিএম) জে ভি দোয়াত। তিনি বাংলানিউজকে জানান, বন্যা দুর্গতদের মহকুমা প্রশাসনের তরফে খাদ্যসহ অন্যান্য সহায়তা দেওয়া হয়েছে। তিনি আরো জানান, অতিবৃষ্টিতে ভূমি ধসে ৪৪ নম্বর জাতীয় সড়কে যান চলাচল বিঘ্নিত হয়, পরে রাস্তা পরিষ্কার করে আবার যান চলাচল স্বাভাবিক করা হয়।
ক্ষতিগ্রস্তদের বাড়ির মালিকদেরকে ৯৫ হাজার রুপি করে সরকারি তরফে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে বলেও জানান এস ডি এম।
বাংলাদেশ সময়: ২১২৫ ঘণ্টা, জুন ০৪, ২০১৭
এসসিএন/জেডএস