এদিকে রাজ্যের হাওড়া, গোমতী, দেও, ধলাই, মনু, খোয়াইসহ অন্যান্য নদীর পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) রাজ্যের আবহাওয়া অধিদফতরের পূর্বাভাস বলছে, শনিবার (২০ জুলাই) পর্যন্ত রাজ্যে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
বন্যা কবলিত এলাকা থেকে লোকজন সরিয়ে রাজধানীর মহাত্মা গান্ধী স্কুল, রামঠাকুর গার্লস স্কুল, রাধামাধব মন্দিরসহ অপেক্ষাকৃত উঁচু এলাকার স্কুলগুলোতে পাঠানো হয়েছে। তাদের মহকুমা প্রশাসনের পক্ষ থেকে খাবার, বিশুদ্ধ পানি, শিশুদের জন্য দুধ-খাবারসহ প্রয়োজনীয় ওষুধ সরবারহ করা হচ্ছে। পাশাপাশি কেন্দ্রে গবাদি পশু রাখাও ব্যবস্থা করা হয়েছে।
সোমবার (১৫ জুলাই) দুপুরে রাজধানীর মহাত্মা গান্ধী স্কুল, রামঠাকুর স্কুলসহ আশপাশের আশ্রয়কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন সদর মহকুমা শাসক অফিসের তশিলদার আবির দাশ।
তিনি বলেন, আশ্রয়কেন্দ্রে মানুষের কোনো ধরনের সমস্যা যাতে না হয় এজন্য কড়া নজর রাখা হচ্ছে। তাদের ভাত, ডাল, সবজি, ডিমসহ শিশু খাদ্য দেওয়া হয়েছে। স্বাস্থ্য দফতরের কর্মীরা এসে ওষুধ দিচ্ছেন। সরকারের পাশাপাশি বন্যার্তদের পাশে দাঁড়িয়েছে বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এবং শাসকদল বিজেপির কর্মী-সমর্থকরা।
বাংলাদেশ সময়: ১০১৬ ঘণ্টা, জুলাই ১৬, ২০১৯
এসসিএন/এএটি