শনিবার (০৭ ডিসেম্বর) দুপুর ১টায় আগরতলার ওরিয়েন্ট এলাকায় এ গণঅবস্থান কর্মসূচি পালন করে সংগঠনটি।
রাজ্যের প্রত্যন্ত এলাকার বিভিন্ন স্কুল বন্ধের সরকারি সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার, রাজ্যের ডিগ্রি কলেজগুলোর ছাত্র সংসদ নির্বাচন দ্রুত করাসহ বেশকিছু দাবিতে চার ঘণ্টার এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেত্রী সালমা বেগম, ত্রিপুরা কংগ্রেসের সহ-সভাপতি তাপস দে, সুবল ভৌমিকসহ কংগ্রেস ও এনএসইউআইয়ের অন্য নেতা এবং সদস্যরা গণঅবস্থান কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন।
কর্মসূচিতে বক্তারা ত্রিপুরায় ক্ষমতাসীন সরকারের শিক্ষানীতির তীব্র সমালোচনা করেন।
পরে সালমা বেগম জানান, গণঅবস্থান থেকে তারা রাজ্য সরকারের প্রতি তাদের দাবিগুলো মেনে নেওয়ার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন। যদি সরকার তাদের দাবি মেনে না নেয় তবে তারা তীব্র আন্দোলন করবেন।
তবে এনএসইউআইয়ের ভেতরের গোষ্ঠী কোন্দলের চিত্র এ অবস্থান কর্মসূচির মাধ্যমে প্রকাশ্যে এসেছে।
সংগঠনের ত্রিপুরা প্রদেশ কমিটির সভাপতিকে অনুষ্ঠানে দেখা গেলেও সহ-সভাপতি অভিযোগ করেন তাকে কর্মসূচি সম্পর্কে কিছুই জানানো হয়নি। তাই তিনি কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন না।
এ বিষয়ে সালমা বেগমকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘ঘরের মধ্যে মাঝে মাঝে অশান্তি সৃষ্টি হলে ঘরের লোকেরাই তা মিটিয়ে নেন। এক্ষেত্রেও তাই হবে। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৮০০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৭, ২০১৯
এসসিএন/এবি