আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এদিন ত্রিপুরা রাজ্যের ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। সেইসঙ্গে বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে।
বুধবার (২০ মে) আম্পান ত্রিপুরা রাজ্যের ওপর দিয়ে বয়ে না গেলেও এর প্রভাবে রাজ্যের আকাশ ছিল মেঘাচ্ছন্ন, মাঝে মধ্যে বিচ্ছিন্নভাবে ঝিরঝির বৃষ্টি হয়েছে। শক্তিশালী এ সামুদ্রিক ঘূর্ণিঝড় এখন পর্যন্ত রাজ্যের কোনো ক্ষতি না করায় স্বস্তিতে রয়েছেন সাধারণ জনগণ। সংবাদমাধ্যমে এ ঝড়ের খবর শুনে মানুষ একদিকে যেমন আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিলেন, তেমনি ঝড় আঘাত হানলে কী করতে হবে সেই প্রস্তুতিও নিয়ে রেখেছিলেন।
আগরতলার রাধানগর এলাকার বাসিন্দা বিনোদ বিহারী দাস বাংলানিউজকে বলেন, ‘টেলিভিশনে ঝড়ের তাণ্ডব দেখে প্রচণ্ড ভয়ে ছিলাম কখন যে আমাদের এখানে এসে সব কিছু উড়িয়ে নিয়ে যায়। যদি রাতে আসে এই ভেবে ঠিকভাবে ঘুম আসেনি। সকালে যখন দেখলাম কিছু হয়নি তখন মন শান্ত হলো। ’
বাংলাদেশ সময়: ১০৪৫ ঘণ্টা, মে ২১, ২০২০
এসসিএন/এফএম