বিশেষজ্ঞদের মতে ১০০ বছর পর এ ধরনের দীর্ঘস্থায়ী সূর্যগ্রহণ সংঘটিত হলো। তাই সূর্যগ্রহণটিকে ঘিরে সাধারণ মানুষের মধ্যে বাড়তি কৌতূহল লক্ষ্য করা যায়।
ত্রিপুরা সরকারের বিজ্ঞান-প্রযুক্তি ও পরিবেশ দফতর পরিচালিত গ্রহ নক্ষত্র সম্পর্কে ছাত্র-ছাত্রীদের জ্ঞান বর্ধনের জন্য তৈরি করা সুকান্ত একাডেমি কর্তৃপক্ষ সূর্যগ্রহণ প্রত্যক্ষ করার ব্যবস্থা করে।
মূলত বিভিন্ন স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের এই গ্রহণ দেখানোর উদ্দেশ্যে রাজধানীর রবীন্দ্র শতবার্ষিকী ভবন প্রাঙ্গণে সুকান্ত একাডেমি ছাদের ওপর বিশেষ টেলিস্কোপ লাগানো হয়। আগ্রহী ছাত্র-ছাত্রীরা টেলিস্কোপের মধ্য দিয়ে সেটি নিজ চোখে দেখেছেন।
তবে ত্রিপুরা রাজ্য থেকে এবারই এই সূর্যগ্রহণের একশো শতাংশ দেখা যায়নি। প্রায় ৭০ শতাংশ ত্রিপুরা থেকে দৃশ্যমান ছিল। তবে আকাশে থাকা মেঘের কারণেও খানিকটা সমস্যা হয়েছে বলেও জানান সুকান্ত একাডেমির অফিসার ইনচার্জ ড. মনোরঞ্জন দেবনাথ।
প্রতি সূর্যগ্রহণেই সুকান্ত একাডেমি কর্তৃপক্ষ ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য গ্রহণ দেখানোর ব্যবস্থা করে থাকে কিন্তু এবছর কোনো ভাইরাসের কারণে ছাত্র-ছাত্রীদের সংখ্যা অত্যন্ত কম ছিল।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০১ ঘণ্টা, জুন ২১, ২০২০
এসসিএন/এএটি