একের পর এক ক্যাচ মিসে শ্রীলঙ্কার রান কেবল বাড়লোই। সেঞ্চুরি এলো না ঠিকই, কিন্তু লঙ্কানরা পেলো পাঁচশ ছাড়ানো সংগ্রহ। এরপর শেষ বিকেলে

টানা তৃতীয় সেঞ্চুরির দুয়ারে থাকলেও তা পাননি কামিন্দু মেন্ডিস। অপর পাশে কোনো সঙ্গী না পেয়ে ৯২ রানে অপরাজিত থেকেই থামতে হলো তাকে।

ওয়ানডেতে ধবলধোলাইয়ের শিকার হওয়ার পর এবার টি-টোয়েন্টি সিরিজের শুরুটাও বাজে হলো বাংলাদেশের মেয়েদের। অস্ট্রেলিয়ার কাছে হারল ১০

ক্যাচ ছাড়া বাংলাদেশের জন্য নতুন কিছু নয় এ সিরিজেই। তবুও খালেদ আহমেদের বলে ব্যতিক্রমী এক ক্যাচ ছাড়াই দেখা গেছে। সেশনের শুরুতে উইকেট

দিনের শুরুতে আকাশে মেঘ। কিন্তু ম্যাচের ভাগ্যে কোনো বদল এলো না তবুও। স্বস্তি কেবল সাকিব আল হাসানের উইকেট। প্রথম দিনের শেষেই বড় রানের

ফের নেতৃত্বে বদল আনলো পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। এবার সাদা বলের ক্রিকেটে পাকিস্তানের অধিনায়ক হয়ে ফিরলেন বাবর আজম।  আজ

নিজের প্রথম ওভারে দুই বাউন্ডারিসহ খরচ করলেন মায়াঙ্ক যাদব। তবে সেখানে দিয়ে রাখলেন গতির ঝড় তোলার বার্তা। দ্বিতীয় ওভারে এসে প্রথম

স্লিপেই ফিল্ডিং করছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। কুশল মেন্ডিসের ব্যাটের মাঝখানে বল লাগার সঙ্গে সঙ্গে জোরেশোরে লেগ বিফোরের আবেদন করেন

ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে অবশেষে রানের দেখা পেলেন এনামুল হক বিজয়। তার সেঞ্চুরিতে ভর করে টানা সপ্তম জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে আবাহনী লিমিটেড।

চট্টগ্রাম থেকে: সকালটা হাসান মাহমুদের জন্য হতে পারতো অনেক বেশি রোমাঞ্চকর। সাকিব আল হাসানের হাত থেকে টেস্ট ক্যাপ পেয়েছিলেন

হাসান মাহমুদ খেলতে নেমেছেন নিজের অভিষেক টেস্ট ম্যাচ। বোলিংয়ে শুরুটাও করেছিলেন বেশ ভালো। তার তৃতীয় ওভারে স্লিপে সহজ ক্যাচ দেন

কুশল মেন্ডিসের ব্যাটের মাঝখানে লেগেছিল বলটা। স্লিপেই তখন দাঁড়িয়ে অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। উইকেটরক্ষক লিটন দাস বা তাইজুল ইসলাম

চট্টগ্রাম থেকে: কখনও ক্যাচ মিস, কখনো খুবই বাজে রিভিউ। পুরো দিনটিই বাংলাদেশের জন্য কাটলো এমন। মাঝে উইকেটও এলো অবশ্য। তবুও স্বস্তি

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর জুলাইয়ে আফগানিস্তানের বিপক্ষে বিদেশের মাটিতে পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলার কথা ছিল বাংলাদেশের। কিন্তু দুই

প্রথম সেশনে ক্যাচ মিসের আফসোস। দ্বিতীয়টিতে শুরুতে স্বস্তি এনে দিলো রান আউট। কিন্তু তাতেও খুব একটা কমছিল না হতাশা, বোলাররা উইকেট

পাঞ্জাব কিংসের পর কলকাতা নাইট রাইডার্সের বিপক্ষেও ফিফটি ছাড়ানো ইনিংস খেলেছেন বিরাট কোহলি। শুধু তা-ই নয়, অপরাজিত থেকেছেন ইনিংসের

শুরুতে চাপ ধরে রাখলেন খালেদ আহমেদ ও হাসান মাহমুদ। তৈরি হলো সুযোগও। কিন্তু হাসানের বলে সহজ ক্যাচ ছাড়লেন মাহমুদুল হাসান জয়, পরে সুযোগ

প্রথম ম্যাচ হেরে পিছিয়ে আছে বাংলাদেশ। সিরিজে সমতা ফেরাতে জয়ের বিকল্প নেই এই ম্যাচে। এমন সমীকরণ নিয়ে টস হেরে আগে ফিল্ডিং করতে হবে

সেঞ্চুরির আক্ষেপ রয়ে গেলেও দারুণ ইনিংস খেলে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরুকে ভালো সংগ্রহ এনে দেন বিরাট কোহলি। জবাব দিতে নেমে

চট্টগ্রাম থেকে: কখনো এদিক তো কখনো ওদিক। সাকিব আল হাসান স্থির হচ্ছেন না কোথাও। ব্যাট করছেন না, বলও না; তবুও তার ব্যস্ততার শেষ নেই।