ইসলাম
ঢাকা: বাংলাদেশ থেকে এই বছরের প্রথম হজ ফ্লাইট ৪১৫ জন হজযাত্রী নিয়ে সৌদি আরবে পৌঁছেছে। বৃহস্পতিবার (৯ মে) সকাল সাড়ে ১১টায় ফ্লাইটটি
অবৈধভাবে হজ পালনকারীদের ঠেকাতে কঠোর পদক্ষেপের কথা জানিয়েছে সৌদি আরবের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া যদি
পৃথিবীতে যেমন বাজার রয়েছে, তেমনি জান্নাতেও বাজার থাকবে। তবে জান্নাতের বাজারের নিয়ম-রীতি পৃথিবীর বাজারগুলোর চেয়ে আলাদা। সেখানে
হজ পালনের উদ্দেশ্যে প্রথম ফ্লাইটে বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে রওনা হয়েছেন ৪১৩ হজযাত্রী। বৃহস্পতিবার (০৯ মে) ভোরে সৌদিয়া
ইহরাম (আরবি- إحرام) হজ ও ওমরার গুরুত্বপূর্ণ একটি অনুষঙ্গ। নির্দিষ্ট স্থান থেকে হজ ও ওমরার নিয়তে নির্ধারিত নিয়মে ইহরাম বাঁধতে হয়।
এক হাজার নেকি লাভ ও এক হাজার গোনাহ মাফ—তাও আবার প্রতিদিন! ধর্মানুরাগী ও আল্লাহ-প্রেমীরা এমন সৌভাগ্য হাতছাড়া করবেন না। সওয়াব ও
হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর আদর্শ অনুসরণের মাধ্যমে একটি সুন্দর সমাজ গঠন করা সম্ভব। কারণ শেষ নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) জন্মগ্রহণ করেছিলেন
আমাদের সমাজে কত রকম মানুষ, কত রকম মুসলমান। কেউ নামাজ পড়ে, কেউ পড়েনা, কেউ ভাল কাজ করে, কেউ খারাপ কাজে লিপ্ত থাকে। এতসব কাজের মধ্যে যে
ঢাকা: সব হজযাত্রীর সঠিক সময়ে ভিসা হবে এবং তারা যথাসময়ে সৌদি আরবে যাবেন জানিয়েছেন ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান। মঙ্গলবার (০৭ মে)
সৌদি আরব স্পষ্ট বলে দিয়েছে, হজ ভিসার মাধ্যমে হজযাত্রীরা শুধু পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা পালন করতে পারবেন। আর এ ভিসা শুধু ২০২৪ সালে হজ
একজন মুমিনের জন্য দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা ফরজ। প্রতি ওয়াক্ত নামাজের ব্যাপারে আলাদা আলাদা গুরুত্ব কোরআন-হাদিসে বর্ণিত
সালাম শান্তির প্রতীক। মিরাজের রজনীতে মহান আল্লাহ রাসুলকে (সা.) যেসব বস্তু বা বিষয় উপহার দিয়েছেন, এর মধ্যে সালাম অন্যতম। তিনি বলেছেন,
গৃহকর্মীর প্রতি রাসূল (সা.)-এর ক্ষমা ও সহনশীলতা সম্পর্কে আনাস (রা.) বলেন, ‘আমি দশ বছর ধরে রাসূল (সা.) এর খেদমত করেছি। আল্লাহর কসম! তিনি
ঢাকা: সৌদি আরবের রিফাদ তাওয়াফা কোম্পানির আওতাধীনে সেবা গ্রহণকারী এজেন্সির ২৮ হাজার ৩৩ জন হজযাত্রীর মুজদালিফায় উন্মুক্ত মাঠে
ব্যক্তিগত প্রয়োজন, অফিসিয়াল কাজকর্ম কিংবা আনন্দ-ভ্রমণসহ বিভিন্ন কারণে দূরদূরান্তে সফর করতে হয়। এটা মানুষের জীবনযাত্রার
লেনদেন ও ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে ওজন ও পরিমাণে কমবেশি করা জঘন্যতম গুনাহ। কাউকে ঠকানোর মাধ্যমে উপার্জন করা মানবিক দৃষ্টিকোণ
আল্লাহতায়ালা এ বিশ্ব প্রকৃতিকে মানুষের অধীন করে দিয়েছেন। মানুষের মনে ঢেলে দিয়েছেন সীমাহীন আশা-আকাঙ্ক্ষা। এ আশা-আকাঙ্ক্ষার পরিমাণ
নাম ব্যক্তি বা বস্তুর চিহ্ন। এটি কোনো কিছুকে চেনা ও পরখ করার উপায়। নাম দ্বারা একজন থেকে অন্যজনকে পৃথক করা যায়। তাই ব্যক্তি ও বস্তুর
জুমার নামাজ প্রতিটি মুসলমানের জন্য অত্যধিক গুরুত্বপূর্ণ। ইসলামের অন্যতম একটি ইবাদত। জুমার দিনে অন্যান্য ইবাদাতের জন্যেও রয়েছে
মানুষের সহস্র প্রয়োজন ও চাহিদা থাকে। প্রয়োজনের তাগিদে মানুষ সব করে। চাহিদা পূরণে কেউ সাধ্যের কমতি করে না। ধর্মপ্রাণ মানুষ
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন