দলের বিপর্যয়ের সময় নেমে সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছেন ইয়াসির আলি রাব্বি। তার সঙ্গী ইরফান শুক্কুরও আছেন সেই পথে।
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে মধ্যাঞ্চলের চেয়ে ২৮ রানে পিছিয়ে আছে পূর্বাঞ্চল। প্রথম ইনিংসে ২৮০ রানে অলআউট হয়েছে মধ্যাঞ্চল। ৭ উইকেট হারিয়ে দ্বিতীয় দিনশেষে ২৫২ রান করেছে পূর্বাঞ্চল।
৯ উইকেটে ২৬৬ রান নিয়ে দ্বিতীয় দিন শুরু করে মধ্যাঞ্চল। এদিন তারা ১৪ রান যোগ করে অলআউট হয়। প্রথম ইনিংসে দলটির পক্ষে সর্বোচ্চ রান আসে মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনের ব্যাটে। ১২ চার ও ছক্কার ইনিংসে ১৭৪ বলে ৯১ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি। এছাড়া সাদমান ইসলাম ৮৮ বলে ৪৩ রান করেন। পূর্বাঞ্চলের হয়ে চারটি করে উইকেট নেন সৈয়দ খালেদ আহমেদ ও নাঈম আহমেদ।
জবাব দিতে নেমে শুরুতে ব্যাটিং বিপর্যয়েই পড়ে যায় মধ্যাঞ্চল। ৭০ রানে তারা হারিয়ে ফেলে ৫ উইকেট। পরে অধিনায়ক ইরফান শুক্কুরকে নিয়ে ১৫১ রানের জুটি গড়েন ইয়াসির আলি চৌধুরী। এই ব্যাটার সেঞ্চুরি তোলার পর আউট হন। ৪টি ছক্কা ও ৯ চারে ১৭৯ বলে ১২০ রান করে নাজমুল ইসলাম অপুর বলে ক্যাচ দেন শুভাগত হোমের হাতে। এছাড়া ১৫৪ বলে ৯১ রান করে অপরাজিত আছেন তিনি।
এদিকে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে উত্তরাঞ্চলের চেয়ে ২৩ রানে এগিয়ে আছে দক্ষিণাঞ্চল। প্রথম ইনিংসে ২১৯ রানে অলআউট হয়েছে উত্তরাঞ্চল। দ্বিতীয় দিনশেষে ৯ উইকেট হারিয়ে ২৪২ রান করেছে দক্ষিণাঞ্চল। দলটির পক্ষে ২২৯ বলে ৯০ রান করে আউট হয়েছেন প্রান্তিক নওরোজ নাবিল।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০৯ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১২, ২০২৩
এমএইচবি/এমএইচএম