শূন্য করে বাদ পড়েছিলেন দল থেকে, ফিরেও করেছিলেন শূন্য। তাতে সমালোচনা বেড়েছিল আরও।
বাংলাদেশের ব্যাটারদের আউট হওয়ার শুরুটা হয় এনামুল হক বিজয়কে দিয়ে। ইনিংসের পঞ্চম ওভারে দ্বিতীয় স্লিপে দাঁড়ানো টম লাথামকে ক্যাচ দেন তিনি। এডাম মিলনের বরে আউট হওয়ার আগে ১২ বলে করেন ২ রান। অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত এ ম্যাচেও রানটা বড় করতে পারেননি।
৯ বলে ৬ রান করে ফ্লিক করতে গিয়ে কাভারে দাঁড়নো হেনরি নিকোলসের হাতে ক্যাচ দেন শান্ত। লোপ্পা ক্যাচ দিয়ে এই ডাফির করা পরের ওভারে ফিরে যান লিটন দাসও। ১১ বলে ৬ রান করে উইল ইয়াংয়ের হাতে ক্যাচ দেন তিনি।
৪৪ রানে তিন উইকেট হারিয়ে ফেলা বিপদে পড়ে যায় বাংলাদেশ। তরুণ তাওহীদ হৃদয় সঙ্গী হন সৌম্য সরকারের। তাদের দুজনের জুটিতে ধীরে ধীরে বড় হচ্ছিল রান। কিন্তু এবার দুর্ভাগ্যই সঙ্গী হয় বাংলাদেশের। ক্লার্কসনকে স্ট্রেইট ড্রাইভ করেন সৌম্য। সেটি বোলারের আঙুল ও ট্রাউজার ছুয়ে যায় নন স্ট্রাইক প্রান্তের স্টাম্পে। এগিয়ে থাকা হৃদয় আউট হয়ে যান ১৬ বলে ১২ রান করে।
তবে একপ্রান্তে ঠিকই সেঞ্চুরি তুলে নেন সৌম্য। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৪ উইকেট হারিয়ে ৯৮ রান করেছে বাংলাদেশ। ৬৭ বলে ৫১ রান করে অপরাজিত আছেন সৌম্য। ১৭ বলে ১১ রান করেছেন তার সঙ্গী মুশফিকুর রহিম।
বাংলাদেশ সময় : ০৫৪৫ ঘণ্টা, ২০ ডিসেম্বর, ২০২৩
এমএইচবি