অবিশ্বাস্য! এছাড়া আর কীভাবে ব্যাখ্যা করা যায়। যে মাঠে আগের দুবারই তিনশ ছাড়ানো রান করেছিল নিউজিল্যান্ড।
ম্যাচে টস জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ। একাদশে আনে একটি পরিবর্তন। হাসান মাহমুদের জায়গা নেন মোস্তাফিজুর রহমান। বোলিংয়ে অবশ্য এখন অবধি মূল কাজটা করছেন তানজিম হাসান সাকিব।
ইনিংসের চতুর্থ ওভারের শেষ বলে গিয়ে প্রথম উইকেট পায় বাংলাদেশ। তানজিম সাকিবের বলে খোঁচা মেরে উইকেটরক্ষক মুশফিকুর রহিমের হাতে ক্যাচ দেন রাচীন রবীন্দ্র। ১২ বলে ৮ রান করে ফিরে যান তিনি।
পরের ওভারে এসে মেডেন করেন তানজিম। এরপর নিজের চতুর্থ ও দলের অষ্টম ওভার করতে এসে পান আরও একটি উইকেট। এবার তার বলে ১২ বলে ১ রান করে মিড অনে ক্যাচ দেন হেনরি নিকোলস। প্রথম পাওয়ার প্লে শেষ অবধি হয়েছে বাংলাদেশেরই। ১০ ওভারে কেবল ২৭ রান তোলে নিউজিল্যান্ড, ৫ ওভারে ৯ রান দেন তানজিম সাকিব।
এরপর আগের ম্যাচে দুর্দান্ত করা দুই ব্যাটার টম লাথাম ও উইল ইয়াং জুটি বাধেন আবারও। এবার টম লাথামকে বোল্ড করে ৩৬ রানের জুটিটি ভেঙে দেন শরিফুল ইসলাম। ৩৪ বলে ২১ রান করে আউট হন কিউই অধিনায়ক।
লাথামের পর থিতু হওয়া আরেক ব্যাটার ইয়াংকেও আউট করেন শরিফুল। ৪৩ বলে ২৬ রান করা ওপেনার গালিতে ক্যাচ দেন মেহেদী হাসান মিরাজের হাতে। পরে মার্ক চাপম্যানকেও শরিফুল ফেরালে স্রেফ ৬৩ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে ফেলে নিউজিল্যান্ড।
বাকি পাঁচটি উইকেট সৌম্য, মোস্তাফিজ ও তানজিম সাকিব মিলে নেন। ৭ ওভারে স্রেফ ১৪ রান দিয়ে ৩ উইকেট নেন তানজিম। সৌম্য ও শরিফুলও নেন তিনটি করে উইকেট। একটি উইকেট গেছে মোস্তাফিজের ঝুলিতেও।
বাংলাদেশ সময় :
এমএইচবি