কয়েকদিন ধরেই মিরপুরে চলছে অনূর্ধ্ব-১৯ দলের ক্রিকেটারদের অনুশীলন। নিয়মিতই ব্যাটিং, বোলিং ও ফিল্ডিং অনুশীলন করছেন ক্রিকেটাররা।
বাংলাদেশের এই দুই আম্পায়ারও যাচ্ছেন যুব বিশ্বকাপে। এর আগেও অবশ্য বিশ্বকাপে গেছেন তারা। কাজ করেছেন ছেলেদের এশিয়া কাপেও। তবুও এবারের যুব বিশ্বকাপকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নেওয়ার কথা জানিয়েছেন মুকুল।
তিনি বলেন, ‘আমরা দুজনই খুব রোমাঞ্চিত। এখানে আমাদের পারফরম্যান্সের ওপর ভিত্তি করে আমাদের উন্নতিই শুধু না বাংলাদেশের সম্মানও জড়িত। এটাকে আমরা চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিচ্ছি। যুব বিশ্বকাপ আমাদের জন্য নতুন না। আমরা জানি যে আম্পারিংয়ের সর্বোচ্চ পর্যায়ে যেতে হয় তাহলে এই রকম টুর্নামেন্ট আমাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। ’
আগামী ১৯ জানুয়ারি থেকে দক্ষিণ আফ্রিকায় শুরু হবে যুব বিশ্বকাপ। এই টুর্নামেন্ট খেলতে ৭ জানুয়ারি দেশ ছাড়বেন মুকুল ও সোহেল। এবারের টুর্নামেন্টে গিয়ে নিজেদের ভাবমূর্তি বাড়ানোতে চোখ সোহেলের।
তিনি বলেন, ‘আমরা যুব বিশ্বকাপে ভালো করতে পারলে আমাদের র্যাংকিংয়ও বাড়বে। বাংলাদেশের আম্পায়ারদের ভাবমূর্তিও বাড়বে। আমরা ভালো করলে আমাদের দেখে ভবিষ্যতে আরও আম্পায়াররা উঠে আসবে। সৈকত ভাই যেমন দুই বছরের মধ্যে আইসিসি এলিট প্যানেলে চলে আসবেন। সেটা আমাদের অনুপ্রাণিত করে। ’
‘করোনার আগে আমাদের ইমেজ সংকট ছিল। করোনার পর যখন সুযোগ পেলাম আমরা ধারাবাহিক ভালো করেছি। আইসিসি থেকে উদ্দীপনামূলক মেইলও আমরা পেয়েছিলাম। সেই ধারাবাহিকতায় সৈকত ভাই এখন বিশ্বকাপে আম্পায়ারিং করেছে, টেস্টে করবে। মুকুল ভাই এশিয়া কাপে করেছে। এখন বিপিএলে বিভিন্ন প্রযুক্তি ব্যাবহারে আমরা আরও ভালো করেছি। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪৭ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৪, ২০২৩
এমএইচবি/আরইউ