ঢাকা: অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ১৯৯২ বিশ্বকাপ ক্রিকেটকে আকর্ষণীয় করার জন্যে প্রথমবারের মতো ১৫ ওভার পাওয়ার প্লের নিয়ম করা হয়েছিল।
২৩ বছর পর বিশ্বকাপ ক্রিকেটের ১১তম আসর আবারো বসতে যাচ্ছে ওশেনিয়া অঞ্চলে।
পাওয়ার প্লের পরিবর্তিত ব্যবহার:
২০১১ বিশ্বকাপেও ছিল তিনটি পাওয়ার প্লে। প্রথম দশ ওভার বাধ্যতামূলক পাওয়ার প্লে। এরপর ব্যাটিং এবং ফিল্ডিং দল তাদের সুবিধাজনক সময়ে আর পাঁচ ওভার করে দুটি পাওয়ার প্লে নেওয়ার সুযোগ পেত। কিন্তু ২০১২ সালে আইসিসি সে নিয়মে পরিবর্তন আনে। সে সময় থেকে প্রথম দশ ওভার বাধ্যতামূলক পাওয়ার প্লে থাকলেও ফিল্ডিং দলের পাওয়ার প্লের নিয়ম বাদ দেওয়া হয়েছে। তার জায়গায় ৪০ ওভারের মধ্যে ব্যাটিং দলকে পাঁচ ওভারের পাওয়ার প্লে নিতে হবে। এবারের বিশ্বকাপেও সে নিয়ম অনুসারে খেলা হবে।
ডি আর এস পদ্ধতির আধুনিকায়ন:
মাঠের আম্পায়ারের সিদ্ধান্ত পরির্তনের জন্যে দুই দলই ২০১১ বিশ্বকাপে রিভিউ এর সুযোগ পেয়েছিল। সে সুযোগ এবারো থাকছে, তবে তা আরো নির্ভুল করতে যুক্ত হচ্ছে হট স্পট প্রযুক্তি এবং স্নিকো মিটার প্রযুক্তি।
সুপার ওভার থাকছে না:
২০১১ বিশ্বকাপে নক আউট পর্বে ম্যাচ টাই হয়ে গেলে বিজয়ী নির্ধারণের জন্যে সুপার ওভার নিয়মটি চালু করা হয়েছিল। এক ওভারের সে ম্যাচে জয় পরাজয় নির্ধারণ হতো। কিন্তু এবার সে পদ্ধতি থাকছে না।
বাংলাদেশ সময়: ২০৫১ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৭, ২০১৫