এবার তার বেতন নির্ধারণের পালা। সেটারও জন্য আলাদা চার সদস্যের উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন করা হয়েছে।
শাস্ত্রীর বেতনের পরিমাণও কম নয়৷ ভারতের সবচেয়ে প্রভাবশালী ইংরেজি দৈনিক টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শাস্ত্রীর বার্ষিক বেতন হবে ৭ কোটি থেকে সাড়ে ৭ কোটি ভারতীয় রুপি! তার বেতনের ব্যাপারে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) যে কোনো কার্পণ্য করবে না সেটা সবারই জানা। ভারতীয় দলের টিম ডিরেক্টর থাকাকালেও শাস্ত্রী নাকি ৭ কোটি থেকে সাড়ে ৭ কোটি রুপিই বেতন পেতেন।
বিসিসিআইয়ের উচ্চ পদস্থ এক কর্মকর্তা টাইমস অব ইন্ডিয়াকে জানিয়েছেন, কোচিং স্টাফে থাকলে সঞ্জয় বাঙ্গার বা ভরত অরুণকে কত দেওয়া হবে সে ব্যাপারে কিছু জানাননি ভারতীয় অন্যান্য বোর্ড কর্তারা৷ বিদেশ সফরে ব্যাটিং পরামর্শদাতা ও ইন্ডিয়া ‘এ’ দলের কোচ রাহুল দ্রাবিড় পাবেন ৫ কোটি ভারতীয় রুপি। এছাড়া বেতনের পাশাপাশি থাকছে বোনাসও৷
আরও জানা যায়, বেতনের এই অঙ্কে (৭ কোটি) শাস্ত্রী রাজি না হলে অঙ্কটা সামান্য বাড়তে পারে। তবে সেটা কোনোভাবেই সাড়ে ৭ কোটি রুপির উপরে হবে না।
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পর কুম্বলের সঙ্গে যদি বিসিসিআই চুক্তি নবায়ন করতো, তাহলে গুণতে হতো বার্ষিক ৮ কোটি রুপির বেশি। ক্রিকেটের কোনো কোচই এর আগে এতো বেতন পাননি। এমনকি আইপিএলের কোচরাও না।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৪৫ ঘণ্টা, ১৬ জুলাই ২০১৭
এমআরপি