পরবর্তীতে ক্যারিবীয় গ্রেটকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষস্থানীয় পত্রিকা সিডনি মর্নিং হেরাল্ড, দ্য এজ ও দ্য ক্যানবেরা টাইমস নিয়মিত প্রতিবেদন লেখে। পরে এমন ঘটনায় বিব্রতবোধ করায় নিউসাউথওয়েলসের সুপ্রিম কোর্টে মামলা ঠুকে দেন গেইল।
এর আগে মামলার শুনানিতে সেই ম্যাসেজ থেরাপিস্ট লিনে রাসেল জানান, ২০১৫ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি বিশ্বকাপ চলাকালে ড্রেসিং রুমে গেইল তার সঙ্গে অশালীন আচরণ করেন। তার পরনের তোয়ালে খুলে গোপনাঙ্গ প্রর্দশন করেন।
তবে এমন ঘটনাকে ভিত্তিহীন বলে দাবি করেন গেইল। সোমবার আদালতে দুই ঘণ্টাব্যাপী শুনানিতে জুরি বোর্ড ফেয়ারফ্যাক্সের পক্ষে কোনো সত্যতা খুঁজে পায়নি। ফলে মামলাটি জিতে যান ‘ইউনিভার্সাল বস’ খ্যাত এ তারকা।
আদালতের বাইরে সাংবাদিকদের গেইল বলেন, ‘আমি জ্যামাইকা থেকে এখানে নিজেকে সত্য প্রমাণ করতে এসেছি। আর দিন শেষে আমি খুবই, খুবই খুশি। আমি একজন ভালো মানুষ। আমার কোনো দোষ নেই। ’
এদিকে মানহানির এ মামলায় গেইলের ক্ষতিপূরণের অংক পরবর্তী শুনানিতে জানিয়ে দেওয়া হবে। তবে ফেয়ারফ্যাক্সের আইনজীবি স্থানীয় রিপোর্টারদের জানান, তারা এ ব্যাপারে আপিল করবে।
বাংলাদেশ সময়: ১১৪৭ ঘণ্টা, ৩০ অক্টোবর, ২০১৭
এমএমএস