১১ নভেম্বর নেপালকে হারিয়ে টুর্নামেন্টের শুরুটা যদি সাইফরা ভালো করতে পারেন তাহলে জয়ের সেই ধারাবাহিকতায় দ্বিতীয় ম্যাচে মালয়েশিয়াকে হারাতে খুব বেশি কাঠখড় তাদের পোড়াতে হবে না। এশিয়া কাপের শেষ চারে যেতে এ দুটি ম্যাচ জিতলেই হবে।
প্রথম বা দ্বিতীয় ম্যাচে বাংলাদেশ হেরে গেলে সেক্ষেত্রেও শেষ চারে যেতে ভারত বধের কোনো বিকল্পই থাকবে না। কোচ ডেমিয়েন রাইটের ভাবনাটি বোধ হয় ওখানেই, ‘আমার মনে হয় প্রতিটি ম্যাচই কঠিন হবে। কিন্তু প্রতিপক্ষ বিবেচনায় ভারত বেশ উঁচুমানের একটি দল এবং ওরাই ফেবারিট। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ হলো টুর্নামেন্টের শুরুর ম্যাচটা ভালো খেলে মালয়েশিয়ার মুখোমুখি হওয়া। এরপর ভারতের ম্যাচটি আমাদের জন্য বড়। ’ভারতের মতো শক্তিশালী দলকে হারাতে প্রয়োজন দক্ষ যোদ্ধার। তবে আশাহত হচ্ছেন না ডেমিয়েন, ‘দেখেন আমার ছেলেদের সবারই কোয়ালিটি আছে। স্কোয়াডে যে ১৫ জন প্লেয়ার আছে ওদের সবারই ভালো খেলার সামর্থ আছে। আশা করছি এখানে তারা দারুণ ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে। এশিয়া কাপে আমরা যদি ধারাবাহিক ক্রিকেট খেলতে পারি তাহলে আমাদের চাওয়া পূর্ণ হবে। ’
অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপে অংশ নিতে বুধবার (৮ নভেম্বর) সকাল ৮টা ৫০ মিনিটে মালয়েশিয়ার উদ্দেশ্যে ঢাকা ছাড়বে বাংলাদেশ। সেখানে পৌঁছে দু’দিনের বিরতিতেই নামতে হবে লড়াইয়ে। ১১ নভেম্বর গ্রুপ পর্বে প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ নেপাল। ১৩ নভেম্বর দ্বিতীয় ম্যাচে সাইফদের বিপক্ষে খেলবে মালয়েশিয়া। আর ১৫ নভেম্বর তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে ভারতকে মোকাবেলা করবে লাল-সবুজের যুবারা।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০১ ঘণ্টা, ৭ নভেম্বর ২০১৭
এইচএল/এমআরপি