ঢাকা, রবিবার, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ২২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ক্রিকেট

প্রতিবছরই এশিয়া কাপ!

| বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০৬৫২ ঘণ্টা, নভেম্বর ২১, ২০১৮
প্রতিবছরই এশিয়া কাপ! বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনসহ অন্যরা।

ঢাকা: এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) সভা শেষে এর আগেও বহুবার দেশে ফিরেছেন বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। কিন্তু এবারের ফেরাটি নিঃসন্দেহে আলাদা ছিলো। যেখানে গর্বের সঙ্গে মিশ্রন ছিলো প্রাপ্তিরও। গর্বটা বাংলাদেশ থেকে এশিয়ার ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থার প্রধান হয়ে ফেরার। প্রাপ্তিটা অনেকটাই কাছাকাছি। পুনর্বার বিসিবি সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার এক বছর ঘুরতে না ঘুরতেই এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের সভাপতির পদ অলংকৃত করলেন বলে।বিসিবি সভাপতি তো বটেই ও এখন এসিসি’র সভাপতিও তিনি।

যা হোক গেল শনিবার (১৭ নভেম্বর) লাহোরে বাংলাদেশের চতুর্থ ব্যক্তি হিসেবে এসিসি সভাপতির দায়িত্ব বুঝে নেয়ার পর মঙ্গলবার (২০ নভেম্বর) রাতে যখন তিনি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাক বিমানবন্দরে অবতরণ করলেন ভিআইপি লাউঞ্জে যখন অসংখ্য সংগঠন ও সংগঠকেরা ফুল দিয়ে তাকে অভ্যর্ণা জানালেন। যাদের ভেতরে ছিলেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডির পরিচালনা প্রধান আকরাম খান, সাবেক পরিচালক ও অধিনায়ক নাইমুর রহমান দুর্জয়।

 

এরপর সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে বললেন সভাপতি হিসেবে তার করণীয় এবং এসিসি’র ভবিষ্যত পরিকল্পনা। যেখানে মোটা দাগে গুরুত্ব পেয়েছে প্রতিবছর এশিয়া কাপের আয়োজনের বিষয়টি।

‘আমি যা দেখেছি এসিসি খুব সঠিক পথেই এগোচ্ছে। এখানে আহামরি কিছু করার নেই, যে কয়েকটা সিদ্ধান্ত নেয়ার ছিল সেগুলো আমরা সবাই এক সাথেই নিয়েছি। প্রত্যেকটা ভালো ভালো পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে আপনার জানেন। আমাদের অনেক গুলো টুর্নামেন্ট আছে, আমরা যেমন ভাবছি এখন এশিয়া কাপ প্রতি বছর আয়োজন করার। তারপরে অনূ- ১৯ করা হচ্ছে। ইমারজিং কাপ করা হচ্ছে। এইসব করা হচ্ছে এশিয়ার ক্রিকেটের ডেভলপমেন্টের জন্য। সেই জন্য প্রচুর স্টেপ নেয়া হয়েছে এবং হচ্ছে। অতএব আমরা ঠিক পথেই আছি। ’

‘আমার বেসিক কাজটা হচ্ছে এটাকে সঠিক পথে রাখা। এটাই প্রথম দায়িত্ব, তবে প্রত্যাশা সব জায়গায় বেশি। আর এই প্রত্যাশার কারণটা আমি নিজেও চিন্তা করেছি, হুট করে কেন এমন প্রত্যাশা। এমন প্রত্যাশার একটাই কারণ হতে পারে, বাংলাদেশ দলের পারফর্মেন্স। আগেও আমাদের দেশ থেকে হয়েছে (এসিসি হেড), আপনারা জানেন যে রটেসন বেসিসেই হয়। কিন্তু তখন আর এখনের মধ্যে একটা বিরাট পার্থক্য আছে। অন দ্য ফিল্ড অফ দ্য ফিল্ড, দুই জায়গাতেই ভালো অবস্থানে আছি। আমরা যেহেতু পারফর্ম করছি, সমস্ত জায়গাতেই আমাদের একটা আলাদা অবস্থান তৈরি হয়েছে।

বাংলাদেশ সময়: ০১৪৯ ঘণ্টা, নভেম্বর ২১, ২০১৮
এইচএল/এএটি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।