বিশ্বকাপে তার দল জিততে পারেনি একটা ম্যাচও। তিনটিতে হেরেছে, বাকি দুইটি ভেসে গেছে বৃষ্টিতে।
গত বছর সংযুক্ত আরব আমিরাতের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে অধিনায়কত্বের দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয় নবির হাতে। এর ঠিক আগেই বিশ্বকাপ স্কোয়াড ঘোষণার ঘণ্টাখানেকের ভেতর নেতৃত্ব থেকে পদত্যাগ করেছিলেন রশিদ খান।
দ্বিতীয় দফায় ২৩ ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়ে ১০টিতে দলকে জয় এনে দিয়েছেন নবি। এশিয়া কাপের প্রথম পর্বে দুই ম্যাচ জিতলেও সুপার ফোরে গিয়ে কোন ম্যাচ জিততে পারেনি আফগানিস্তান। এরপর বিশ্বকাপেও একমাত্র দল হিসেবে জয়হীন থাকল তারা।
নিজের টুইটার অ্যাকাউন্টে এক বিবৃতিতে নবী লিখেছেন, ‘টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আমাদের যাত্রা শেষ হয়েছে এমন একটা ফলাফল নিয়ে- যেটা আমরা বা সমর্থকরা কেউই প্রত্যাশা করেনি। গত এক বছর ধরে আমাদের প্রস্তুতি তেমন ছিল না যা একজন অধিনায়ক বড় টুর্নামেন্টের আগে চায়। ’
‘একই সঙ্গে গত কয়েকটি সফরে টিম ম্যানেজম্যান্ট, আমি ও নির্বাচক কমিটি একই পৃষ্ঠায় ছিলাম না যেটা দলকে ভারসম্যপূর্ণ রাখবে। এজন্য আমি সম্মানের সঙ্গে অধিনায়কত্ব থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তবে দল ও ম্যানেজম্যান্টের যখন দরকার হবে, আমি খেলা চালিয়ে যাবো। ’
‘আমি প্রতিটি মানুষকে হৃদয়ের গভীর থেকে ধন্যবাদ জানাই যারা বৃষ্টির মধ্যেও মাঠে এসেছেন ও বিশ্বজুড়ে যারা সমর্থন জুগিয়েছেন। আপনাদের সমর্থন সত্যিই আমাদের জন্য অনেক বড় কিছু। ’
বাংলাদেশ সময় : ১৯৫৯ ঘণ্টা, নভেম্বর ৪, ২০২২
এমএইচবি