অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতি মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন- নারী ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বেগম মেহের আফরোজ চুমকি, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব বেগম আকতারি মমতাজ, পশ্চিমবঙ্গের নাট্যকার ব্রাত্য বসু, উপ-হাইকমিশনার জকি আহাদ, কবি অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত, কবি মোহম্মদ নুরুল হুদা, অধ্যাপক বেগম আকতার কামাল ও কবি আসাদ চৌধুরী প্রমুখ।
বাংলাদেশ দিবস অনুষ্ঠানের মূল আলোচনা ছিল ‘বাংলাদেশের কবিতা’ শিরোনাম। অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন কবি আসাদ চৌধুরী।
আলোচনায় দুই বাংলার সাংস্কৃতিক একাত্মতার কথা উঠে আসে। দুই বাংলার মধুর সম্পর্ক এবং সাহিত্যের ওপর তার প্রভাবের কথা আলোচনায় ওঠে আসে।
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- বেগম শাহনাজ নাসঋণ ইলা, রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা, সুবীর নন্দী ও ফরিদা পারভিন প্রমুখ।
বইমেলায় বাংলাদেশ প্যাভিলিয়নটি নির্মাণ করা হয়েছিল কান্তজির মন্দিরের আদলে। ব্যাপক জনসমাগমে এবং পাঠকদের উৎসাহে মেলার প্রতিটি দিনই সরগম ছিল বাংলাদেশ প্যাভিলিয়ন। ২০১৮ সালের কলকাতা বইমেলা শুরু হবে ৩০ জানুয়ারি থেকে।
বাংলাদেশ সময়: ০১০৭ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৬, ২০১৭
ভিএস/এমইউএম/আরবি