বার্ধক্যজনিত দুর্বলতা বা দৈনন্দিন ব্যস্ততার কারণে অনেককে ক্লান্তিতে চেপে ধরে। সেই ক্লান্তি নামাজের সিজদায় ঘুমও নিয়ে আসতে পারে।
এর মাসয়ালায় ফকিহরা বলে থাকেন, সিজদায় বা নামাজের কোনো পর্যায়ে ঘুমিয়ে পড়লে নামাজ হবে। কারণ শেষ বৈঠকে তাশাহহুদ পরিমাণ বসা ফরজ। এই ফরজ আদায় না হওয়ায় হলে ওই ব্যক্তির নামাজ নষ্ট হয়ে যাবে। তাকে আবার ওই নামাজ পড়ে নিতে হবে।
সূত্র: কিতাবুল আসাল : ১/২০৮; খুলাসাতুল ফাতাওয়া : ১/৫১; ফাতাওয়া ওয়ালওয়ালিজিয়্যা : ১/৯২; আততাজনিস ওয়াল মাজিদ : ১/৪৫২; শরহুল মুনায়া পৃষ্ঠা ৪৫৫
বাংলাদেশ সময়: ১১১৩ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৪, ২০২৪