নবীজির (স.) ভালোবাসা ও তার অনুসরণ-অনুকরণের মাধ্যমে একজন সাধারণ মানুষ আলোকিত মানুষে পরিণত হয়। গাউছুল আজম (রা.) এর প্রতিষ্ঠিত তরিক্বতের অনুশীলন মানুষকে একদিকে নবীজির ভালোবাসার শিক্ষা দান করে অন্যদিকে শরিয়ত ও সুন্নাতের দীক্ষায় দীক্ষিত করে।
গত ৪ মার্চ (সোমবার) চট্টগ্রাম নগরীর জমিয়তুল ফালাহ্ জাতীয় মসজিদ ময়দানে ঐতিহাসিক গাউছুল আজম কনফারেন্সে প্রধান অতিথির বক্তব্যে কাগতিয়া আলীয়া গাউছুল আজম দরবার শরীফের অধ্যক্ষ শায়খ ছৈয়্যদ মোর্শেদে আজম মাদ্দাজিল্লুহুল আলী এসব কথা বলেন।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ও সিন্ডিকেট সদস্য প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আবুল মনছুর এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত গাউছুল আজম কনফারেন্সে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সাবেক গভর্নর ড. মুহাম্মদ কফিল উদ্দিন সরকার সালেহী, সংগঠনের কানাডা শাখার সভাপতি মুহাম্মদ আব্দুল ওয়াহিদ, প্রফেসর ড. জালাল আহমদ, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক আলহাজ্ব মুহাম্মদ নুর খান।
বক্তব্য রাখেন মাওলানা মুহাম্মদ শফিউল আলম, মাওলানা মুহাম্মদ আবদুস সবুর, মাওলানা মুহাম্মদ ফোরকান, মাওলানা মুহাম্মদ জসিম উদ্দিন, মাওলানা মুহাম্মদ রকিব উদ্দিন প্রমুখ।
মিলাদ-কিয়াম শেষে প্রধান অতিথি দেশ, জাতি ও বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর সুখ, শান্তি-সমৃদ্ধি এবং কাগতিয়া আলীয়া গাউছুল আজম দরবার শরীফের প্রতিষ্ঠাতা হযরত শায়খ ছৈয়্যদ গাউছুল আজম রাদিয়াল্লাহু আনহুর ফুয়ুজাত কামনা করে বিশেষ মুনাজাত পরিচালনা করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪৭ ঘণ্টা, মার্চ ০৫, ২০২৪
এমএম