কোটালীপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক এস এম মাহফুজুর রহমান সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে এ সাজা দেন।
মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) সরকারি কোটালীপাড়া ইউনিয়ন ইনস্টিটিউশনে এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে।
কোটালীপাড়া ইউএনও ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক এসএম মাহফুজুর রহমান বাংলানিউজকে জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কোটালীপাড়ায় শুয়াগ্রাম দয়াল হালদার উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র আজিজুল হাওলাদারের গণিত পরীক্ষায় প্রক্সি দেওয়ার সময় আজিজুল খানকে আটক করা হয়। পরে ওই যুবকের প্রবেশপত্র ও রেজিস্ট্রেশন কার্ড যাচাই-বাছাই ও জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তিনি অন্যের (আজিজুল হাওলাদার) প্রক্সি দেওয়ার কথা স্বীকার করেন। পরে আটক যুবককে সাজা দিয়ে পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয় এবং প্রকৃত ছাত্র আজিজুল হাওলাদারকে পরীক্ষা থেকে বহিষ্কার করা হয়।
একই এলাকায় বাড়ি হওয়ার সুবাদে আজিজুল হাওলাদারের গণিত পরীক্ষায় প্রক্সি দিতে আসেন আটক ওই যুবক। এর আগেও তিনি ওই হাওলাদারের ইংরেজী প্রথম ও দ্বিতীয়পত্র পরীক্ষা প্রক্সি দিয়ে দেন বলে জানান এসএম মাহফুজুর রহমান।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১১, ২০২০
এসআরএস