ইউক্রেন

রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে বিধ্বস্ত ইউক্রেন। যাদের নিজেদেরই মানবিক সাহাজ্য প্রয়োজন তারাই ভূমিকম্পে লণ্ডভণ্ড হয়ে যাওয়া তুরস্ককে

ট্যাংক দিলেও আপাতত ইউক্রেনকে যুদ্ধ বিমান দেওয়া হবে না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছিল দেশটির পশ্চিমা মিত্ররা। এমন অবস্থায় এক বিস্ফোরক তথ্য

ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলের পরিস্থিতি আরও কঠিন হয়ে উঠছে বলে সতর্ক করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। তিনি বলেছেন,

ঢাকা: বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার কারণে ২০২২ সালে টালমাটাল ছিল দেশের পুঁজিবাজার। ২০২৩ সালের জানুয়ারির প্রথম ও দ্বিতীয় সপ্তাহে সূচকের

ইউক্রেনীয় বন্দর শহর ওডেসার একটি বৈদ্যুতিক সাবস্টেশনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে শহরটিতে জরুরি বিদ্যুৎ বিভ্রাট দেখা দিয়েছে।

রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ চলাকালীন রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে ১৭৯ বন্দী বিনিময় হয়েছে। কার্যক্রমটি ‘উদযাপনের কারণে’ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে

সাবেক রুশ প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভ ইউক্রেনে পশ্চিমাদের সহায়তা ভালো চোখে দেখছেন না। ন্যাটো ও পশ্চিমা দেশগুলোর অস্ত্র

ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলীয় শহর বাখমুত রক্ষায় হাল না ছেড়ে যতদিন প্রয়োজন লড়াই করবেন বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির

ইউক্রেনের জন্য আগামী ছয় মাস ‘সংকটপূর্ণ’ হবে বলে বিশ্বাস করে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা। সিআইএ পরিচালক উইলিয়াম বার্নস এ তথ্য

ইউক্রেনে জার্মানির ট্যাংক পাঠানোর সিদ্ধান্তের কথা উল্লেখ করে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি

রাশিয়া বড় হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ওলেক্সি রেজনিকোভ। সতর্ক করে তিনি বলেছেন, ২৪

ইউক্রেনের জন্য দুই বিলিয়ন ডলারের সামরিক সহায়তা প্যাকেজ তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র। এবারের প্যাকেজে অন্যান্য যুদ্ধাস্ত্রের পাশাপাশি

রাশিয়ার আগ্রাসন প্রতিহত করতে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও জার্মানির কাছ থেকে ট্যাংক পাওয়ার প্রতিশ্রুতি পেয়েছে ইউক্রেন। এমন

আক্রমণের বিরুদ্ধে ইউক্রেনের প্রতিরোধের জন্য রাশিয়া ‘বড় প্রতিশোধ’ নেওয়া শুরু করেছে বলে মন্তব্য করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট

রাশিয়ার সেনাবাহিনীর সম্ভাব্য বড় হামলা প্রতিহত করতে যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা মিত্র দেশগুলোর কাছে প্রথমে ট্যাংক সহায়তা চেয়েছিল