যুদ্ধ
ইসরায়েলের হামলায় অবরুদ্ধ গাজায় মঙ্গলবার (১৭ অক্টোবর) পর্যন্ত নিহত বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ৩ হাজার জনে। আহত লোকের সংখ্যাও বেড়েছে।
জাতিসংঘ আবারও সাহায্য সংস্থাগুলোকে গাজায় প্রবেশাধিকার দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে এবং সম্ভাব্য যুদ্ধাপরাধের সতর্কবার্তা দিয়েছে।
‘আহত সেই শিশুর বিছানাজুড়ে যে একাকীত্ব, তা মহাবিশ্বে আর কোথাও নেই, যাকে দেখার মতো কোনো পরিবার নেই।’ গাজা সিটিতে কাজ করা ব্রিটিশ
হামাসের সামরিক শাখা আল-কাশেম ব্রিগেডসের মুখপাত্র সোমবার বলেছেন, গাজায় ইসরায়েলের স্থল অভিযানের হুমকিতে আমরা ভীত নই। আমরা এর জন্য
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এক কর্মকর্তা বলেছেন, গাজায় ১১,০০০ মানুষ আহত হয়েছে, যাদের অর্ধেক নারী ও শিশু। সংস্থাটি বলেছে, গাজায়
গাজার খান ইউনিস, রাফাহ ও দেইর এল-বালাহয় ইসরায়েলের বিমান হামলায় ৭০ এর বেশি বাসিন্দার প্রাণ গেছে। অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনি উপত্যকাটির
ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে তাদের কর্মকাণ্ডের জন্য দায়বদ্ধ হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন ইরানের সর্বোচ্চ
ইসরায়েল ও হামসের চলাকালীন যুদ্ধের মধ্যেই দেশটিতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। বুধবার (১৮ অক্টোবর) তিনি
উত্তরাঞ্চলীয় গাজাসহ দক্ষিণের খান ইউনিস ও রাফায় সোমবার সকাল থেকে সারাদিন ইসরায়েলি বোমা হামলা থামেনি। গত কয়েক ঘণ্টায়
ইসরায়েল-হামাস সংঘাতে গাজায় এ পর্যন্ত দুই হাজার ৮০৮ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। ইসরায়েলি হামলায় আহত হয়েছেন ১০ হাজার ৮৫৯ জন। সোমবার
ইসরায়েলের আত্মরক্ষার অধিকারকে সমর্থন করে যুক্তরাজ্য। এমনটি জানালেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক। খবর বিবিসি। সোমবার
ঢাকা: আমরা ফিলিস্তিনে আর রক্তের স্রোত দেখতে চাই না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা জি এম কাদের।
ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী উত্তর গাজার লোকজনকে সরে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়ার পর ১৩ অক্টোবর হাজার হাজার ফিলিস্তিনি বেসামরিক নাগরিক
গাজার খান ইউনিস শহর। ইসরায়েল-হামাস সংঘাতের মধ্যে গাজা উপত্যকার লাখো বাসিন্দা উত্তরাঞ্চল থেকে এই শহরে পালিয়ে এসেছেন। যে পারেন নিয়ে
দক্ষিণ গাজায় যুদ্ধবিরতির খবর নাকচ করেছে ইসরায়েল। অন্যদিকে হামাসের পক্ষ থেকেও বলা হয়েছে, যুদ্ধবিরতির কোনো তথ্য তাদের কাছে নেই।