ক্রিকেট
তখনও বিপিএলের প্রস্তুতি শুরু হয়নি পুরোদমে। খেলোয়াড়দের গায়ে উঠেনি ফ্র্যাঞ্চাইজি জার্সিও। তখন থেকেই তাসকিন আহমেদের সঙ্গে খালেদ
দিনের শুরুটা হয়েছিল জেমস অ্যান্ডারসনের বলে রোহিত শর্মা ও যশস্বী জসওয়ালের বিদায়ের মধ্য দিয়ে। তবে শুবমান গিলের অসাধারণ সেঞ্চুরিতে
প্রথমে আলো ছড়ালেন ব্যাটিংয়ে। চাপের মুখ থেকে তুলে নিয়ে দলকে এনে দিলেন লড়াই করার মতো পুঁজি। এরপর বল হাতেও ঝলকানি দেখান শন অ্যাবট। তার
সাকিব আল হাসানের জন্য ঘটনাটা এখন একরকম নিয়মিতই হয়ে গেছে। যেখানেই যাচ্ছেন, তাকে শুনতে হচ্ছে ‘ভুয়া’, ‘ভুয়া’ দুয়োধ্বনি। সিলেট
১১ জন খেলোয়াড়ের মধ্যে অধিনায়কসহ ৬ জনই টেস্ট খেলতে নেমেছেন এই প্রথমবার। নিজস্ব ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের সঙ্গে সাংঘার্ষিক সূচি
‘আগে চেষ্টা করি’, অবসর নেবেন কি না প্রশ্নে সাকিব ঠিক আগেরদিনই সংবাদ সম্মেলনে এসেছিলেন মোহাম্মদ সালাউদ্দিন। তারও কিছুদিন আগে
সাকিব আল হাসান খুবই নির্লিপ্ত। কখনো উত্তর দিচ্ছেন এক বাক্যে, কখনো লম্বাও। কঠিন এক সময়ই পাড়ি দিতে হচ্ছে তাকে। গত বিশ্বকাপ থেকে শুরু
শুরুতে এসে গ্যালারির দর্শকদের অভিবাদন জানান পুরো দলের সঙ্গে। হুট করেই সাকিব আল হাসান চলে এলেন সংবাদ সম্মেলনে। তাতে বিস্ময়ই বাড়লো।
ব্যাটিংয়ে শুরুর দিকে সুবিধা করতে পারেনি রংপুর রাইডার্স। এরপর দলের হাল ধরেন নুরুল হাসান সোহান ও আজমতউল্লাহ ওমরজাই। তাতে বড় রানের
দারুণ বোলিংয়ে ১৫৬ রানের লক্ষ্য এনে দেন বোলাররা। অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে যেতে হলে সেই রান ছুঁতে হতো ৩৮.১ ওভারের
একপ্রান্ত আগলে রেখে বাবর আজম টিকলেন ১২.১ ওভার পর্যন্ত। তবে এতে খুব একটা সমস্যায় পড়তে হয়নি। সিলেটের মাঠে উল্টো ঝড় তুললেন নুরুল হাসান
সিলেট থেকে: শেষ ওভারে দরকার ছিল ১৮ রান। এক ওভার আগে সমীকরণ ছিল আরও কঠিন, জয় থেকে ফরচুন বরিশাল ৩৭ রান দূরে ছিল তখন। শোয়েব মালিক ও
শুরুর মতো দিনের শেষটাও হলো যশস্বী জয়সওয়ালের ব্যাট দিয়ে। এর মাঝে জাসপ্রিত বুমরাহর তোপে পড়ে ২৫৩ রানেই গুটিয়ে যায় ইংল্যান্ড। তাতে
সেমিফাইনালে উঠার কঠিন সমীকরণ নিয়ে পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলকে মাত্র ১৫৫ রানে গুটিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। বাকি কাজটা এখন
সমীকরণটা আপাতত সহজই বলা যায়। সেজন্য কৃতিত্ব দিতে হবে বোলারদের। দাপুটে বোলিংয়ে পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলকে ১৫৫ রানে বেঁধে দিয়েছে
শেষ দুই ওভারে দরকার ৩৭ রান। ফরচুন বরিশালের সমীকরণ অনেক কঠিন মনে হচ্ছিল ১৯তম ওভারের শেষ বল অবধিও। কিন্তু ওই বলে ছক্কা হাঁকিয়ে সমীকরণ
‘মেহনত করছি। উন্নতি হবেই। উন্নতি না হয়ে কোথাও যাবে না...’ দুর্দান্ত ঢাকার হয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসে ব্যাটিং নিয়ে কথাগুলো বলেছিলেন
আসরের একমাত্র অপ্রতিরোধ্য দল খুলনা টাইগার্স। চার ম্যাচের চারটিতেই জিতে শীর্ষে আছে তারা। যদিও সবগুলো ম্যাচেই পরে ব্যাট করে জিতেছে।
আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে প্রথমবারের মতো ডাবল সেঞ্চুরি পূর্ণ করলেন ভারতীয় তরুণ ব্যাটার ইয়াশাবি জয়সওয়াল। এই মাইফলক ছুঁয়ে তিনি জায়গা
আলিস আল ইসলামের পর এবার তানভীর ইসলাম; কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সকে দুটি ম্যাচ জিতিয়েছেন দেশি স্পিনাররা। আগের ম্যাচে মাহিদুল ইসলাম
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন