ইসলাম
হারাম মানে অকল্যাণকর- শুধু এতটুকু মনে রাখলেই অনেক কিছু স্পষ্ট হয়ে য আল্লাহতায়ালা আমাদের সৃষ্টিকর্তা। তিনি বান্দাদের প্রতি
মসজিদ মুসলমানদের ইবদাতের জন্য নির্ধারিত। তবে এটি অন্যান্য ধর্মের উপাসনালয়ের মতো নিছক কোনো উপাসনাগৃহ নয়। মসজিদের ব্যবহারিক ও
প্রিয়নবী হজরত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছিলেন দুনিয়ার সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষক। জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে কোন কাজ কখন
দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন যে গতিতে এগোচ্ছে, ঠিক একই গতিতে ভাঙছে সামাজিক ও পারিবারিক জীবন। অর্থনৈতিক জটিলতার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে
প্রায়ই অনেককে বলতে শোনা যায়, কি তুমি ছাগলের মতো দাড়ি রেখেছো কেন? কিংবা দাড়িতে তোমাকে ছাগলের মতো লাগছে। এছাড়া বিদ্রুপ করে
পবিত্র হজ পালন শেষে অশ্রুসিক্ত নয়নে দেশে ফিরলেও ভূমি মক্কা-মদিনায় পড়ে থাকছে তাদের মন। হজ পালনে তাদের অর্থ ব্যয়,পরিশ্রম, দীর্ঘ সফর
মানুষ যে কথাই বলুক না কেন; তার সব কথা রেকর্ড হয়। পবিত্র কোরআনুল কারিমের সূরা কাফ এর ১৮ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে- مَّا يَلْفِظُ مِن قَوْلٍ إِلَّا
মানুষ সামাজিক জীব। আর তাই সমাজে চলতে ফিরতে কখনো কখনও অন্যের সাহায্য-সহযোগিতার প্রয়োজন হয়। এ সহযোগিতার একটি পর্যায় হলো ঋণের
মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তাআলা অযথা কাউকে শাস্তি দিতে চান না; বরং মানুষের ওপর যে বিপদ আসে, তা তাদের কৃতকর্মের ফলস্বরূপ।
মানবতার ধর্ম ইসলামের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে, মানুষকে আল্লাহতায়ালা খাঁটি বান্দা হিসেবে গড়ে তোলা। সেই সঙ্গে ইবাদত-বন্দেগি একমাত্র
হজরত আনাস (রা.) বলেন, ‘যখন রাসূলুল্লাহ (সা.) এর ওপর কোনো কাজ কঠিন হয়ে দেখা দিত, তখন তিনি এ দোয়াটি পড়তেন’। (তিরমিজি ও মিশকাত, হাদিস: ২৪৫৪)
ভয় মানুষের স্বাভাবিক কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করে। আর কৃপণতা কোনো ভালো স্বভাব নয়। এটি একটি মানসিক ব্যাধি। রাসুল (সা.) কৃপণতাকে
হাদিসের বিশুদ্ধতা নিরূপণে ইতিহাসে যেসব মহামানব চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন, তাদের অন্যতম হলেন ইমাম মুসলিম (রহ.)। খোরাসানের নিশাপুরে ২০৪
মহানবী (সা.) মানবজাতির জন্য আল্লাহর সর্বশেষ প্রেরিত পুরুষ। আল্লাহ তাঁকে সর্বোত্তম শিক্ষক ও আদর্শ মানব হিসেবে প্রেরণ করেছেন। পবিত্র
আমাদের সমাজে কত ধরনের মানুষ, কত রকম মুসলমান। কেউ নামায পড়ে, কেউ পড়ে না, কেউ ভালো কাজ করে, কেউ খারাপ কাজে লিপ্ত থাকে। এত সব কাজের মধ্যে
উপহার বিনিময় সামাজিক জীবনের একটি সাধারণ অনুষঙ্গ। উপহারের মাধ্যমে পারস্পরিক ভালোবাসা-সম্প্রীতি বৃদ্ধি পায়। উপরন্তু এটি ইসলামের
পোশাক-পরিচ্ছদ মানুষের মৌলিক চাহিদার অন্যতম অনুষঙ্গ। দেহ সজ্জিত করা এবং সতর (শরীর) আবৃত করার প্রয়োজনীয় মাধ্যম। তাছাড়া এটি
রুকু ও সিজদায় মুসল্লিদের যথাক্রমে সুবহানা রব্বিয়াল আজিম ও সুবহানা রব্বিয়াল আ’লা পড়তে হয়। আমরা রুকুতে আল্লাহর প্রশংসা করি এবং
ফেনী: মহান আল্লাহু ও প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ (সা.) এর নামের দৃষ্টিনন্দন ইসলামিক ভাস্কর্য উম্মোচন করা হয়েছে ফেনী শহরের মিজান রোডে।
আমাদের সমাজের বহুল প্রচলিত একটি রীতি হলো, মানুষের বদ নজর থেকে শিশুদের রক্ষার জন্য তার কপালে কালো টিপ দেওয়া। বিশেষ করে নবজাতককে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন