পর্যটন
প্যারিস (ফ্রান্স) থেকে: নেদি আলুন্সু তাইমিল (৫৫)। স্প্যানিশ বংশোদ্ভূত ফরাসি। তবে বাঙালি নারীদের মতোই আটপৌড়ে তার জীবনযাপন। প্যারিস
প্যারিস (ফ্রান্স) থেকে: ভালো বেতনের প্রলোভনে দেশ ছেড়েছিলেন। বাণিজ্য ভিসায় প্রথমে স্পেন। সেখান থেকে ট্রেনে চেপে এসেছিলেন ফ্রান্সে।
প্যারিস (ফ্রান্স) থেকে: ভিএফ করপোরেশন, টার্গেট, সিয়ার্স, ক্যারিফোর, জেসি পেনি, গ্যাপ, লিভাইস, টেসকো বা সিলিও'র মতো বিশ্বখ্যাত
[পূর্ব প্রকাশের পর] কথা ছিলো থানচির তিন্দুতে আজকের রাত থাকবো। জঙ্গলে ঢাকা রিজ পার হয়ে খনরুই প্রায় ৯০ ডিগ্রি এক খাঁড়া ঢালে নামতে
এথেন্স, গ্রিস থেকে: দূতাবাস কেবল এথেন্স কেন্দ্রিক না। দূতাবাসই যাবে সেবা গ্রহীতা বাংলাদেশিদের কাছে। দূতাবাস ছড়িয়ে পড়বে এথেন্সের
এথেন্স (গ্রিস) থেকে: তীব্র আর্থিক মন্দার মাঝেই টিকে থাকার সংগ্রামে নিয়োজিত ভাগ্য অন্বেষণে গ্রিসে আসা বাংলাদেশিরা। এর মধ্যে অন্য
এথেন্স (গ্রিস) থেকে: গ্রিসের বর্তমান আর্থিক সংকট প্রভাব ফেলেছে গোটা দুনিয়ায়। এ সংকটের কারণে বড় ঝুঁকিতে পড়েছেন এখানকার প্রবাসী
এথেন্স (গ্রিস) থেকে: গতানুগতিক নয়। ব্যবসায় কিছুটা ভিন্নতা এনে তীব্র মন্দার মধ্যেও গ্রিসে নিজেদের জীবনে স্বনির্ভরতার আলো ছড়িয়েছেন
এথেন্স, গ্রিস থেকে: মাত্র সপ্তাহ দুই আগের ঘটনা। গ্রিসের কাতপাতিশেয়া এলাকায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন কুমিল্লার মোল্লা শহীদ
এথেন্স, গ্রিস থেকে: এসেছিলেন শূন্য হাতে। এখন স্বয়ংসম্পূর্ণ। গ্রিসের রাজধানী এথেন্সে গড়ে তুলেছেন চশমা, রোদ চশমা আর ঘড়ির বিশাল এক
[পূর্ব প্রকাশের পর] রুংরাং থেকে এখন শুধু ডাউন হিল। ডাউন হিলের এক ধরনের মজা আছে আবার আছে ভয়ও। মজা হলো উপরে উঠতে হয় না, ফলে হাঁপিয়ে
এথেন্স (গ্রীস) থেকে: তীব্র আর্থিক সংকটে নাজুক গ্রীসের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি। তাই ভালো থাকার কথা নয় ভাগ্য অন্বেষণে ইউরোপের এই দেশটিতে
[পূর্ব প্রকাশের পর] মোটামুটি বিভীষিকার এক রাত পার করেছি। পাহাড়ে এসে এর আগে কখনো শরীর খারাপ লাগেনি। কিন্তু এ রাতে বমি হয়েছে। ঠিকমতো
সেন্টমার্টিন ঘুরে: এইমাত্র ঝুপ করে সাগরে ডুবে গেলো সূর্যটা। সেদিকে খুব একটা মন নেই ওসমান গণির। ছোট ছোট কটেজ সারির ওপাশে টেবিল চেয়ার
বার্লিন (জার্মানি) থেকে: যাত্রী হয়রানি আর দুর্ভোগ ছিলো নিত্যসঙ্গী। ব্যাগেজ কাটাছেঁড়া, ভয়-ভীতি দেখিয়ে অর্থ আদায়, আর কথায় কথায় টাকা
মারমেইড ইকো রিসোর্ট ঘুরে: তীরে একটি ভাঙা সাম্পান জোয়ারে জলমগ্ন। পাড়জুড়ে নারিকেল গাছের সারি বাতাসে খেলছে দোল। সঙ্গ দিচ্ছে অন্য
[পূর্ব প্রকাশের পর] মেনিয়াঙ্ক পাড়ার পথ সম্পর্কে তখনও ধারণা না থাকলেও এতোটুকু বুঝতে পারছিলাম এ গরমে একেবারে জান বের করে ফেলবে। ওরা
সোনাদিয়া ঘুরে: প্রতি ঢেউয়েই সোনাদিয়ার শরীর থেকে অন্তত ফুট খানেক করে নেমে যাচ্ছে পানি। ক্রমশ বড় হচ্ছে সৈকত লাগোয়া কিঞ্চিত ঢালু
ঢাকা: সৈকতে সার্ফ বোর্ড নিয়ে খেলতো একটি ছেলে। কিন্তু এটি যে সার্ফ বোর্ড সেটি তার জানা ছিলো না। সৈকতে নামার জন্য একসময় পুলিশ তার
[পূর্ব প্রকাশের পর] আমাদের সামনে বেশ কয়েকটি রুটম্যাপ। কোনটি দিয়ে যাবো জানি না। এর আগে তো আসা হয়নি এখানে, বন্ধুদের দেওয়া ম্যাপই ভরসা।
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন