আগরতলা
রোববার (১১ মার্চ) দুপুরে দক্ষিণ জেলা সদরের বিলোনীয়া কলেজ স্কোয়ারে সেই ভাস্কর্যস্থল পরিদর্শনে যান সিপিআই (এম) সাধারণ সম্পাদক সীমারাত
শনিবার (১০ মার্চ) বিকেলে আগরতলা পৌঁছান তিনি। এরপর ইয়েচুরি রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় বিরোধীদলের আক্রান্ত কর্মী সমর্থকদের বাড়ি-ঘর ঘুরে
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব। তার সঙ্গে ছিলেন মন্ত্রিসভার সদস্য রতন লাল নাথ ও প্রাণজিৎ সিংহ রায়। সঙ্গে
শনিবার (১০ মার্চ) রাজ্যের মুখ্য সচিব রাজ রঞ্জনের স্বাক্ষরিত রাজ্য সরকারের একটি বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে জানানো হয়,
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, দশলের রাজ্য কমিটির প্রধান কার্যালয় দশরথ দেব স্মৃতি ভবনের দোতলা এখন তাদের ঠিকানা। তবে এখনও রাজধানীর
শিনিবার (১০ মার্চ) প্রথমবার দফতরে বসলে মহাকরণের কর্মীসহ অন্যান্য মন্ত্রীরা তাকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান। এর আগে শুক্রবার (০৯ মার্চ)
১৯৮৮ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত কংগ্রেস ও টিইউজিএস জোট সরকারের সময় কালীদাস দত্ত প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। তারপর থেকে ধর্মনগরবাসী আর কোনো নেতাকে
বিভিন্ন দিক থেকে পিছিয়ে থাকা ত্রিপুরা রাজ্যকে গেরুয়া রঙে রাঙানোর নেতৃত্ব দিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি বিপ্লব কুমার দেব।
শুক্রবার (৯ মার্চ) দুপুরে রাজ্যের রাজধানী আগরতলার আসাম রাইফেলস ময়দানে তাদের এ শপথ অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন
শুক্রবার (৯ মার্চ) মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব ও মন্ত্রিসভার অন্য সদস্যরা শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী
শপথ অনুষ্ঠানে রাজ্যের সদ্য সাবেক মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকার ও সিপিআই (এম) দলের রাজ্য সম্পাদক বিজন ধরকে উপস্থিত থাকার জন্য আমন্ত্রণ
ত্রিপুরা রাজ্যের মোট বিধানসভা আসন ৬০টি। এসবের মধ্যে ২০টি আসন অনগ্রসর পাহাড়ি জনজাতিদের জন্য সংরক্ষিত। বিধানসভার ৬০ আসনের মধ্যে
বুধবার (৭ মার্চ) দলটির তরফ থেকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ অভিযোগ করা হয়। এতে বলা হয়, রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি বিজয়ী হওয়ার পর
মঙ্গলবার (৬ মার্চ) সন্ধ্যায় ফোন করে বাংলাদেশের কচুয়ার ছেলে বিপ্লবকে শুভেচ্ছা জানান তিনি। বাংলানিউজকে বুধবার (৭ মার্চ) বিষয়টি জানান
ত্রিপুরা রাজ্য কমিটির সদস্য তথা সাবেক মন্ত্রী পবিত্র কর বাংলানিউজকে বলেন, বিজেপির যুব মোর্চার নেতাকর্মীরা তালিবানি কায়দায় ঘৃণ্য
নতুন মন্ত্রিসভা গঠনের জন্য মঙ্গলবার (৬ মার্চ) রাজভবনে গিয়ে রাজ্যপাল তথাগত রায়ের সঙ্গে দেখা করেন মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী বিপ্লব
মঙ্গলবার (০৬ মার্চ) আগরতলার রাজ্য অতিথিশালায় আয়োজিত বৈঠক শেষে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতিন গাধকারি এ ঘোষণা দেন। এ সময় নতুন
ত্রিপুরা বিধানসভায় মোট ২০টি জনজাতি সংরক্ষিত আসনের মধ্যে ৮টি আসন পেয়েছে আইপিএফটি এবং বিজেপি পেয়েছে ৯টি আসন। সব মিলিয়ে বিজেপি ও
দীর্ঘ ২৫ বছর ক্ষমতায় থাকা বামফ্রন্টকে হটিয়ে এবার ক্ষমতার মসনদে বিজেপি। ইতোমধ্যে মানিক সরকার মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ
রোববার (০৪ মার্চ) দুপুরে ভারতের রাজধানী দিল্লি থেকে প্লেনে করে তার মরদেহ আগরতলায় নিয়ে আসা হয়। বিমানবন্দর থেকে তার মরদেহ প্রথমে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন