লিগের আগেই ওই তিন ক্রিকেটারকে অন্য ক্লাব খুঁজতে বলে দেয় মোহামেডান ক্লাব কর্তৃপক্ষ। এমনকি তাদের অনুশীলনেও অংশ নিতে দেয়নি।
মঙ্গলবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) মিরপুরে সিসিডিএমের চেয়ারম্যান কাজী ইনাম জানান, আমি এ বিষয় নিয়ে ইতোমধ্যে মোহামেডান ক্লাব কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা বলেছে, ক্রিকেটারদের সঙ্গে কথা বলে এটার সমাধান করবে। ক্রিকেটারদের সঙ্গে এমনটা করার কোনো সুযোগ নেই। সমাধান করতে না পারলে তাদের শাস্তির সম্মুখীন হতে হবে।
ক্লাবগুলোকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, একবার খেলোয়াড়দের দলে নিয়ে না খেলালেও তাদের পারিশ্রমিকের পুরোটা দিতে হবে। যদি কোনো খেলোয়াড়ের পারিশ্রমিক নিয়ে প্রশ্ন ওঠে তবে সেই ক্লাবের পয়েন্ট কেটে নেওয়া হবে এমনকি নিষিদ্ধও করা হতে পারে।
নিয়ম অনুযায়ী প্লেয়ার ড্রাফট থেকে কোনো খেলোয়াড়কে দলে নিলে তাকে বাদ দিতে পারবে না। তবে নিজেদের মধ্যে সমঝোতায় অন্য ক্লাবের সঙ্গে অদল-বদল করতে পারবে। সেক্ষেত্রে ক্রিকেটারদের পারিশ্রমিক ড্রাফট অনুয়ায়ী হতে হবে। আজিমকে ১২ লাখ, রাহাতুলকে ১০ লাখ ও নুরুজ্জামানকে ৫ লাখ টাকায় দলে নেয় মোহামেডান।
বাংলাদেশ সময়: ০৯১৮ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৭, ২০১৯
আরএআর/এমকেএম