ইসলাম
কিছু সম্পর্ক জন্মগত। যেমন- বাবা-মা, ভাই-বোন ও রক্ত-সম্পর্কীয় আত্মীয়তার সম্পর্ক। আর কিছু সম্পর্ক তৈরি হয় নিজ চাহিদায়, জীবন চলার পথ
মুমিন তথা বিশ্বাসী ব্যক্তির পরম আকাঙ্ক্ষা জান্নাত। জান্নাতের জন্যই সে দুনিয়া বিক্রি করে দেয়। প্রচন্ড শীতের রাতে নামাজের জন্য
অনেকের অল্পতে রেগে যাওয়ার প্রবণতা আছে, যাকে বলে খিটখিটে মেজাজ। মেজাজের ওপর কম নিয়ন্ত্রণ থাকলে এমনটি হয়। এটা অহেতুক প্রতিক্রিয়া
সূরা বাকারার ২৭৫-২৭৯ নং আয়াতে মহান আল্লাহ ইরশাদ করেছেন, ‘যারা সুদ খায় তারা জিনে ধরা পাগল ব্যক্তির মতো হাশরের মাঠে দাঁড়াবে। তাদের এ
আল্লাহর রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলে গেছেন- আমার ভয় এটা নয় যে, তোমরা দরিদ্রতার কারণে ধ্বংস হয়ে যাবে, বরং আমার ভয় তাদের
মহান আল্লাহ মানুষের প্রার্থনার স্থল। তাঁর কাছে দোয়া করলে তিনি কবুল করেন। তিনি তাঁর বিশেষ বান্দাদের দুনিয়া ও আখিরাতে প্রতিষ্ঠিত
পবিত্র, স্বাস্থ্যসম্মত ও উপকারী সব ধরনের খাবার গ্রহণে ইসলাম উৎসাহ দিয়েছে। যেসব খাবার অপবিত্র ও অবৈধ তা ইসলাম নিষিদ্ধ করেছে। আল্লাহ
মুসলমানদের কাছে দোয়া শব্দটি ব্যাপক পরিচিত। মুসলমানরা চলতে ফিরতে একে অন্যের কাছে দোয়া প্রার্থনা করে। সবাই সবার কাছে কোনো না কোনো
মায়ের ভাষার কথা বলা মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি। মাতৃভাষা মহান আল্লাহর অপার দান। এ ভাষা দিয়ে মানুষ নিজের মনের ভাষা প্রকাশ করে। তাই
কোরআনে কারিম সব সময়ের জন্য কল্যাণের উৎস যারা কামনা করবে তারাই পবিত্র কোরআনের কাছ থেকে সুফল লাভ করতে পারবে সূরা আল ফুরকান কোরআনে
মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ নিজে দয়ালু। সেহেতু তিনি চান বান্দা একে অপরের ওপর দয়ালু হোক। এক বান্দা অপর বান্দার অভাবের দিনে তাকে
মানুষ অনেক সময় এমন পরিস্থিতিতে পড়ে, কী সিদ্ধান্ত নেবে ভেবে পায় না। নিতে যাওয়া সিদ্ধান্তটি সঠিক না বেঠিক- এটা মানুষকে ভাবিয়ে তোলে।
সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনের জন্য পর্যাপ্ত ঘুম অপরিহার্য। নিন্দাহীনতা এক প্রকারের শারীরিক অসুস্থতা, যা মানবদেহে বহু রোগব্যাধির জন্ম
চলার পথে, কাজে-কর্মে অনেক মানুষের সঙ্গেই দেখা হয়। একজন মুসলিম হিসেবে অন্য মুসলিম ভাইয়ের সঙ্গে কীভাবে সাক্ষাৎ করতে হবে, তা-ও
পরিবারের মূল ভিত্তি হলো বিয়ে। বিয়ের মাধ্যমেই গড়ে ওঠে একটি পরিবার। স্বামী-স্ত্রী, সন্তান-সন্ততি, পিতা-মাতা সবাইকে নিয়ে পরিবার। এদের
একসময় কোথাও কোনো অপরাধ হলে মানুষ তার প্রতিবাদ করত। কেউ প্রকাশ্যে কোনো অসামাজিক কাজে লিপ্ত হলে মানুষ তাকে সতর্ক করত। সামাজিকভাবে তা
দৈনন্দিন জীবনে ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বনই মিতব্যয়িতা। অর্থাৎ কৃপণতা না করে প্রয়োজনমতো অথবা হিসাব করে ব্যয় করা। মিতব্যয়
আল্লাহ ইমানদারদের জান্নাতে ঠাঁই দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এজন্য আল্লাহ-প্রদত্ত জীবনবিধান ইসলামে অটল থাকতে হবে। সব নবী ও রসুল
প্রেম-ভালোবাসা, মায়া-মমতা ও ভক্তি-শ্রদ্ধা মানুষের স্বভাবজাত বৈশিষ্ট্য। এসব মানবিক গুণ আছে বলেই এখনো টিকে আছে এ নশ্বর পৃথিবী। আল্লাহ
বর্তমানে অনেকে শরীরের অবাঞ্ছিত চুল কাটতে বিভিন্ন লোমনাশক ক্রিম ব্যবহার করেন। এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হয়ে থাকে, ইসলামের দৃষ্টিতে এগুলো
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন