শরীর
আলস্যটা ঝেড়ে ফেলা যাচ্ছে না কিছুতেই। সকালে চোখ খুলে আড়মোড়া ভাঙতে ভাঙতেই যেন ক্লান্তিটা ফিরে আসে। রাতে ঘুমের পরেও কেন যে এত
ঘরে-বাইরে সব জায়গায় কাজের চাপ। অফিসে কাজ শেষ করার তাড়া, সংসারের দায়-দায়িত্ব— সব মিলিয়েই উদ্বেগ আর দুশ্চিন্তা যেন ঘিরে ধরছে। মনের
বিকেলে বা সন্ধ্যায় হাঁটতে বেরিয়েও সঙ্গী সেই প্রিয় মোবাইলফোন, আর চোখ রাস্তার বদলে ফোনের স্ক্রিনে। আড্ডা দিতে বসলেও আমরা গল্প না করে
বয়স্কদের হার্ট অ্যাটাক হয়। একটা সময় এমনটি ভাবা হত। কিন্তু এখন তরুণ বয়সেই হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হচ্ছেন অনেকে। এ কারণে প্রাণ
কাঁধ ছাপিয়ে চুল কোমর ছুঁয়ে যাক এমন ইচ্ছা কমবেশি অনেক নারীই রয়েছে। অনেকের আবার চুল সহজে লম্বা হতে চায় না। অনেক সময়ে জিনগত কারণে
নিয়ম করে শরীরচর্চা করতে পারলে ওজন নিয়ে ভাবতে হয় না। তবে শরীরচর্চা আদতে বেশ পরিশ্রমের। স্বাস্থ্য সচেতন অনেকেই জিমে গিয়ে ঘাম ঝরাতে
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে শরীরচর্চার পাশাপাশি, খাওয়াদাওয়ার বিষয়ে বাড়তি নজর দেওয়া জরুরি। শরীরচর্চা করছেন, অথচ পরিমিত খাওয়াদাওয়া করছেন
শরীরচর্চা করেন এমন অনেকেই বলে থাকেন যে, রোজ কাঁচা ডিম খাওয়া নাকি ভালো। অনেকে খেয়েও থাকেন। ডিম এমনিতেই সুষম খাদ্য। একটি ডিম থেকে
হার্ট ভালো থাকলে একজন মানুষের স্বাস্থ্য নিয়ে আর কোনো চিন্তাই করার দরকার হয় না। আর এই কারণেই হয়তো এই প্রবাদটির সৃষ্টি হয়েছে,
শরীরের সুস্থতার জন্যই তো আপনি জিমে যাচ্ছেন। জিমে গিয়েও আপনাকে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে। সেগুলো কী তাহলে চলুন জানি- * প্রতিটি জিমেরই
চারিদিকে গনগনে রোদ দেখেও একরাশ মনখারাপ জড়িয়ে ধরতে পারে অনেকের। আবার ঝুম বৃষ্টিতেও কখন মন খারাপ হয়, কার যে কখন মন খারাপ হয় তা আগে
চা পছন্দ করেন না, এমন মানুষ খুব কমই আছেন। চায়ের জন্য নির্দিষ্ট সময়ের প্রয়োজন হয় না। দিন কিংবা রাত যে কোনো সময়েই আমরা চা পান করে থাকি।
তারকাদের মতো সুন্দর ফিগার পেতে কে না চায় বলুন? তবে তাদের মতো সুন্দর ফিগার পেতে আপনাকে নিয়মিত করতে হবে যোগাসন। কোনো যোগাসন করলে
ঘরে-বাইরে নানা ধরনের কাজ। পরিবারের অন্যদের দায়-দায়িত্ব সামলে নিজেদের জন্য সময় বার করা কঠিন হয়ে পড়ে। স্বাভাবিকভাবেই সেই সম্পর্কের
উচ্চ রক্তচাপ অনেক সময়ই নিঃশব্দে বিপদ ডেকে আনে। কম বয়সীদের মধ্যেও ইদানীং হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেড়ে যাচ্ছে। অনেক সময়ই হার্ট