ইসলাম
যদি কোনো ব্যক্তি ইসলামের নির্দেশিত পদ্ধতিতে ঘুমায়, তার ঘুমও ইবাদতে পরিণত হয়। রাতে ঘুমানোর আগে কিছু করণীয়-বর্জনীয় কাজ রয়েছে। রাতে
দৈনন্দিন জীবনে ব্যয়ের ক্ষেত্রে মধ্যমপন্থা অবলম্বনই মিতব্যয়িতা। অর্থাৎ কৃপণতা না করে প্রয়োজনমতো অথবা হিসাব করে ব্যয় করা। মিতব্যয়
ফরজ নামাজের শেষে তাসবিহ-তাহলিল পাঠের অনেক ফজিলত রয়েছে। এক হাদিসে নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি
জীবনকে সুন্দর করার সঠিক উপায় হচ্ছে সর্বদা ইতিবাচক চিন্তাভাবনা করা। নিজের ওপর পূর্ণ আস্থা রাখা। সুদৃঢ় মনোবল ও আত্মবিশ্বাস নিয়ে আপন
সন্তানের জীবনে মা-বাবা আশীর্বাদস্বরূপ। মা-বাবা মৃত্যুবরণ করলেও তাদের প্রতি সন্তানের কর্তব্য শেষ হয়ে যায় না, বরং তাদের মৃত্যুর পর
রান্না-বান্না ও ঘর-সংসারের আনুষঙ্গিক কাজ স্ত্রীর জন্য আবশ্যক নয় শরিয়তের দৃষ্টিতে বিয়ে এমন একটি চুক্তি বিশেষ। যাতে স্বামী-স্ত্রী
মানুষের সততার জন্য প্রয়োজন আন্তরিকতা, ন্যায়নীতি ও সরলতা। সেখানে প্রতারণা, প্রবঞ্চনা, মিথ্যাচার, ধূর্ততা ও ফাঁকিবাজির কোনো স্থান
স্বামীর নাম ধরে ডাকা যাবে কি না— বিষয়টি নির্ভর করে দেশীয় সংস্কৃতি ও রেওয়াজের ওপর। বাংলাদেশে গ্রামাঞ্চলে সাধারণত স্বামীর নাম ধরে
যার সূচনা হয়েছে তার সমাপ্তি ঘটবেই। যার জন্ম হয়েছে, তার মৃত্যু হবেই। এটা মহান আল্লাতায়ালার শাশ্বত চিরন্তন বিধান। এ অমোঘ বিধানের কোনো
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানব প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) যেসব খাবার গ্রহণ করেছেন, তা ছিল সর্বোচ্চ স্বাস্থ্যসম্মত ও পুষ্টিগুণে
ইসলামে গিবত ও পরনিন্দা করা কবিরা গুনাহ তথা বড় পাপ। আর গিবতের মধ্যে দুই ধরনের গিবত সবচেয়ে ভয়াবহ। তন্মধ্যে একটি হলো আলেম-উলামার গিবত
‘কাউসার’ হলো জান্নাতের একটি ঝরনার নাম। যার পানি হবে মিশকের মতো সুগন্ধি। দুই ধারে থাকবে মুক্তার গম্বুজ। এই ঝরনাটি মহান আল্লাহ
মুমিন পুরুষ ও নারীর জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তাআলার নির্দেশ এবং বিশ্বনবী রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
মুফতি রফিকুল ইসলাম আল মাদানি জীবনকে সুন্দর করার সঠিক উপায় হচ্ছে সর্বদা ইতিবাচক চিন্তাভাবনা করা। নিজের ওপর পূর্ণ আস্থা রাখা।
বাঙালি জাতির হাজার বছরের শৌর্যবীর্য ও বীরত্বের এক অবিস্মরণীয় গৌরবময় দিন বিজয় দিবস। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর নয় মাসের মুক্তিযুদ্ধ
প্রাকৃতিক বৈচিত্র্যের দেশ বাংলাদেশে ছয় ঋতু। এর মধ্যে একটি শীত। হাড়-কাঁপানো হিমেল বাতাস, কুয়াশা ও শিশিরের জন্য মনে রাখার মতো এই
মুসাফির হিসেবে এ দুনিয়ায় এসেছে মানুষ। আমরা সবাই এখানে ক্ষণস্থায়ী জীবনের অধিকারী। অথচ ক্ষণস্থায়ী জীবনের কত রং, কত মোহ, কত মায়া।
মেসওয়াক করলে দরিদ্র্যতা দূর হয়ে সচ্ছলতা আসে এবং উপার্জন বাড়ে। পাকস্থলী শক্তিশালী হয়। জ্ঞান ও স্মরণ শক্তি বাড়ে। কলুষমুক্ত অন্তর
সুন্দর দৈহিক গঠনের সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহতায়ালা মানুষকে সুন্দর একটি অন্তর দিয়েছেন। যার মাধ্যমে মানুষ চিন্তা-ভাবনা করে জীবনের
জান্নাতের সবচেয়ে বেশি অধিবাসী তারাই হবেন যারা পৃথিবীতে ছিলে দরিদ্র তবে ইমানদার। হাদিস শরিফ থেকে এমনটাই জানা যাচ্ছে। সহিহ বুখারির
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন