মুক্তমত
পুরুষকেন্দ্রিক বাংলাদেশী সমাজ ব্যবস্হার রাজনৈতিক নেতৃত্ব নারীদের হাতে। দুই শীর্ষ নেত্রীই সকল ক্ষমতার উৎস ও আধার।
উইকিলিকসের নথির সূত্রে বাংলাদেশের রাজনৈতিক-প্রশাসনিক অন্দরমহলের বেআইনি তৎপরতা অথবা খামখেয়ালিপনার গোপন কিছু গুচ্ছ তথ্য বোমার
[আমার এই সামান্য রচনাটি দুই ‘অসামান্য ব্যক্তিত্ব’ নৌমন্ত্রী শাজাহান খান ও যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনকে নিবেদিত।]মূলকথায়
টাকা খেয়ে বা ঘুষের বিনিময় রায় দেবার যে অভিযোগ খালেদা জিয়া দেশের সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হকের বিরুদ্ধে এনেছেন তাতে যেন গুরুত্ব
২০০১ সালের ৯/১১’র দিনে নির্বাচনী রিপোর্টিং`এ খালেদা জিয়ার গাড়ির বহরের সঙ্গে। আমরা তখন কুষ্টিয়া শহরে তাঁর নির্বাচনী জনসভা কভার
বাংলাদেশে যখন প্রথম প্রথম কম্পিউটার বিভিন্ন অফিসে ব্যবহার হতে থাকে সেই নব্বই এর দশকের শুরুতে সেসময় কম্পিউটারের ভাইরাসকে নিয়ে বেশ
পাশ্চাত্যে ইলেকট্রনিক জিনিস থেকে শুরু করে কাপড়-চোপড় মোটকথা ব্যবহার্য বেশীরভাগ জিনিসই চীনের তৈরি অথবা অন্য কোনও এশীয় দেশের। এই কদর
উইকিলিকসের সবশেষ গত ৩০ আগস্ট প্রকাশিত নথি সামগ্রীর আলোকে বাংলাদেশের রাজনীতিকদের আমলনামা গত কিছুদিন ধরে দেশের মিডিয়ায় প্রকাশিত
ভালোবাসা পরিণতি পায় কখন? এর জবাব হচ্ছে; দুই পক্ষের ভালোবাসার টান যখন সমান হয়। ৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ খ্রিস্টাব্দ ভারতের প্রধানমন্ত্রী
দশ বছর আগে একটি ওয়াটার পাম্পের বিজ্ঞাপন ছিল এরকম। বাথরুমে গোসল করছেন বাসার গৃহকর্তা। শরীরে ও মুখে যখন সাবান দিচ্ছিলেন তখন চোখে
যুক্তরাষ্ট্রে যখন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হয় তখন সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও আমরা সীমাহীন উৎসাহ নিয়ে সেই নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করি।
দু এক সপ্তাহ আগে ভারতের পেট্রাপোলে এক অনুষ্ঠানে মমতার সংগে আমাদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এক মঞ্চে বসেছিলেন। ছবিটা দেখে মনমোহনের সফর
তখনো চালু হয়নি তিনবিঘা করিডোর! পায়ে হেঁটে ঘুরে বেড়াচ্ছিলাম সারা বাংলাদেশ! মানুষের এক বয়সে অনেক কিছু হয়ে যেতে ইচ্ছে করে! এই
একদিনে দুটি খেলা হয়েছে দেশে-ঢাকায়! বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে আর প্রধানমন্ত্রীর নাখালপাড়ার অফিসে! সাধারণ খেলা নয়, মহারণ! দুটোই
অতঃপর উইকিলিকস-বোমায় ক্ষতবিক্ষত বাংলাদেশ! সারা দুনিয়ায় হৈচৈ ফেলা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের ওয়েবসাইটটিতে এর আগেও বাংলাদেশ নিয়ে নানান
আয়ারল্যান্ডের একটি টিভি চ্যানেল ‘টিভি থ্রি’। হরহামেশাই এ চ্যানেলটিতে ‘আইরিশ মুসলিম’ নামে একটি টক শো সম্প্রচার হয়ে থাকে। এতে
আবার একটি লাগাম ছাড়া কথা বলে ফেলেছেন খালেদা জিয়া! সংবিধান ছুঁড়ে ফেলার বক্তব্যের মতো এটিও কী তেমন আরেকটি বক্তব্য? যিনি দেশের জাতীয়
তেল সমৃদ্ধ নাইজেরিয়া, ডায়মন্ডের খনি লাইবেরিয়া, যুদ্ধ বিধ্বস্ত সুদান আর দুর্ভিক্ষপীড়িত সোমালিয়ার সাথে পাল্লা দিয়ে ’অকার্যকর ’
গুরশরণ কাউর। বিশ্বের বৃহৎ গণতান্ত্রিক দেশ ভারতের ফার্স্ট লেডি। পেশায় ইতিহাসের শিক্ষক। সাদামাটা জীবনের বিদূষী এই নারী স্বামী ড
ঈদের দিন বিরল-বিশেষ একটি প্রতিবাদ হয়েছে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। এখনও প্রতিবাদটি আক্ষরিক আনুষ্ঠানিক পুরো সরকারের বিরুদ্ধে না।
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন