মুক্তমত
ব্যক্তিগত সম্পর্কের কারণে ইলিয়াস আলীকে নিয়ে আমার লেখা বেশ কঠিন। অনেক বছরের সম্পর্ক। বাড়ি সিলেট হওয়াও এর অন্যতম কারণ। পেশা জীবনে
বৃহত্তর সিলেটে বিএনপি’র রাজনীতির এ সময়ের কাণ্ডারি এম ইলিয়াস আলী নিখোঁজ। বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আর দাপুটে স্বভাবের
বুধবার সকালে ঘুম থেকে উঠেই বাংলানিউজের খবরটি পড়েই চমকে উঠি। ইলিয়াস আলীকে কাল রাত থেকে পাওয়া যাচ্ছে না। তারপরেও আজকের এই লেখাটা কাল
সর্বত্রই সমালোচনায় মুখর সেন বাবু অবশেষে নজিরবিহীন `ঐতিহাসিক’ পদত্যাগ করলেন। সেজন্য তাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ধন্যবাদ এই জন্য যে,
২০১০ সালের ফেব্রুয়ারির এক রাতের গল্প। আদাবর এলাকায় বোনের বাসায় থাকি। রাত দশটার দিকে বাসার বাইরে তুমুল হইচই। রাত দশটা খুব একটা
কু ঝিক ঝিক, কু ঝিক ঝিক...আটকে গেলো রেল!কি চমৎকার দেখা গেলোতেলেসমাতি খেল। কু ঝিক ঝিক, কু ঝিক ঝিক...বাবু মশাই, সেন-বায়োস্কোপে কত্ত বাণীহর
বর্ষীয়ান রাজনীতিক সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত রেলমন্ত্রীর পদ থেকে সরে যাবার ঘোষণা দিয়েছেন। এ সংবাদে এখন চারিদিকে নানা প্রতিক্রিয়া। কেউ কেউ
সাধারণ রোজগেরে মানুষদের নুন আনতে পান্তা ফুরালেও ব্যবসায়ীরা চিরায়ত নিয়মেই বিত্তশালী হয়। এই বিত্ত কিন্তু বিনাশ্রমে ও পুঁজিতে
বিচারপতি সাত্তারের যুবমন্ত্রী ছিলেন আবুল কাশেম। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন চোখের ডাক্তার এম এ মতিন। একদিন পুলিশ হানা দেয়
আপনাদের কাগজের কলকাতা প্রতিনিধি আছে না? অবশ্যই। তাকে একটু খোঁজখবর করতে বলুন। কী ব্যাপারে? সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের ব্যাপারে। আমাদের
পাকিস্তান হঠাৎ করে বিসিবির সভাপতি আ হ ম মোস্তফা কামালের (লোটাস কামাল) জানি-দোস্ত হয়ে উঠতে পারে, কিন্তু পাকি দেশটি কোনো অবস্থাতেই
বাংলা নববর্ষ ১৪১৯’কে বরণ নিয়ে উৎসবে ব্যস্ত সারা জাতি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নববর্ষের সকালে তুরস্ক থেকে দেশে ফিরে এসেছেন।
বিড়াল ছিলো থলের ভিতরএক্কেবারে চুপমনের ভিতর জ্বলছিলো তারযেমন জ্বলে ধূপ। গায়ের মাঝে রঙ ছিলো তারকুচকুচে ওই কালোথলের উপর হাত
আবারো একটা গল্প। পাতালপুরীর কাহিনী। পৃথিবীর সব সম্পদ চুরি হয়ে যাচ্ছে। এর হোতা হচ্ছে পাতালপুরীর ভয়ংকর এক রাক্ষস। তাকে এবং তার সম্পদ
বিড়াল নামের প্রাণীটা বুঝিবা খুব প্রিয় আমাদের সুরঞ্জিত দাদার! শেয়ার কেলেংকারি নিয়ে যখন নির্লিপ্ত-নিশ্চুপ সরকার, সে কেলেংকারির
আমাদের রেলমন্ত্রী শ্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত কথা বলেন বেশ গুছিয়ে, রসালোভাবে, ভাষার পাঁচ-মিশালী ব্যঞ্জন মিশিয়ে, কথার যাদু মাখিয়ে
সাম্রাজ্যবাদী ব্রিটিশরা ’ডিভাইড অ্যান্ড রুল’ পলিসিতে দুনিয়া শাসন করেছিল। ভারত উপমহাদেশে ব্রিটিশদের শাসন পাকাপোক্ত হয়েছিলো
‘উঁচু নিচু পাহাড়ি লাল মাটি। কোথাও টিলার মত আবার কোথাও সমতল ভূমি। ওপরে বুকভরা শুভ্র মেঘ নিয়ে নীল আকাশের চাদোয়া আর নীচে সবুজের
আমাদের দাদা সুরঞ্জিত সেনগুপ্তকে কেন মন্ত্রী করা হচ্ছিল না, তা নিয়ে অনেকদিন শেখ হাসিনার সমালোচনা করে লিখেছি। মনে হয়েছে দাদার মতো
মিনার মাহমুদ, মৃত্যুর পর আরো বেশি করে চেনা এবং জানা এক মানুষ। তাকে নিয়ে লিখতে হবে এ চিন্তা কখনও ছিল না। কিন্তু শেষযাত্রার আগে লেখা
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন