মুক্তমত
ভাগ্যবতী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। ৩৫ ঘণ্টা শ্বাসরুদ্ধকর অপহরণ নাটকের অবসান ঘটিয়ে তার স্বামী আবু বকর সিদ্দিক স্ত্রীর বুকে নিরাপদ
বেলার নির্বাহী পরিচালক সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের স্বামী আবু বকর সিদ্দিক (এবি সিদ্দিক) অপহরণের ৩৫ ঘণ্টা পর মুক্তি পেয়েছেন। অপহরণের পর
১৭ এপ্রিল ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস। বাঙালি-বাংলাদেশের জন্য দিবসটি সবিশেষ, গভীরভাবে তৎপর্যপূর্ণ। ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা
যেখানে মিটার সেখানেই ‘চিটার’। একটু আগে থেকে শুরু করা যাক। যারা বিদ্যুৎ-বিল দেন বিষয়টি তাদের মনে থাকবার কথা। বিদ্যুৎ বিলের মিটার
বৈশাখের পহেলা দিনে নতুন একটা বাঁধাই খাতাতে যদি লিখতে শুরু করি জীবনের গল্প, তবে কি হালখাতা হলো? বদলে গেলাম আমি, পাল্টে গেলো জীবন, সমাজ
পুরোনো দিনের সব দুঃখ, বেদনা ও গ্লানি কি বৈশাখ মুছে দিতে পারে না? পারে না কী ‘নিখিলের পরিত্যক্ত মৃতস্তুপ বিগত বৎসর করি ভস্মসার’?
আমার অনেক কিছুতেই লোকের আপত্তি! আপত্তির কারণ যে অজানা, তা নয়। কখনো কখনো আমার লেখা, বক্তব্য, মন্তব্য, অনেকের জন্য বিপত্তির কারণ ঘটায়।
যুদ্ধাপরাধী আবদুল কাদের মোল্লার যথাযথ বিচার হয়নি, এই দাবি নিয়ে ২০১৩ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি যখন গুটিকয়েক ব্লগার শাহবাগে প্রতিবাদের ডাক
প্রেসক্লাবে গিয়ে আর কখনো দেখা পাব না সবার প্রিয় মূসাভাইকে। প্রেসক্লাব বললাম এই জন্য যে, রাতে ঘুমানোর জন্য বাড়ি যাওয়া ও টিভিতে তাঁর
২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ প্রজন্ম চত্বর, শাহবাগ থেকে সারাদেশের মানুষের দাবিকে সামনে নিয়ে গণজাগরণ মঞ্চ থেকে ঘোষিত হয়, ৬টি দাবি সম্বলিত
গত কয়েক সপ্তাহে আমার বেশ কিছু মন খারাপ করা অভিজ্ঞতা হয়েছে। একজন মায়ের সাথে দেখা হয়েছে যিনি তার মেয়েকে নিয়ে সব সময়েই এক ধরনের আতংকে
কবে, কখন পরিচয় আমার ঠিক মনে নেই। তবে পরিষ্কার মনে আছে, নব্বই-উত্তর গণতান্ত্রিক জমানায় পেশার তারে জড়ানো জীবনে রাজনীতির উত্তাল
সত্যনিষ্ঠ ও সাহসী সাংবাদিকতার পথিকৃত এবিএম মূসা (৮৩) ওরফে মূসা ভাই আমাদের রেখে আজ চলে গেলেন এক অজানার দেশে (ইন্না লিল্লাহে ..........ইলাইহে
আড়াই লাখ বাংলাদেশি জাতীয় সংগীত গাওয়ার পরেও গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস’র ওয়েব সাইটে কেনো নেই বাংলাদেশের নাম! সে প্রশ্ন তুলে কয়েকদিন
আজ সকালে বিভিন্ন দৈনিকের অনলাইন সংস্করণে চোখ রাখতেই দেখি দেশের প্রথিতযশা সাংবাদিক এবিএম মূসাকে ওরফে মূসা ভাইকে সোমবার দিবাগত রাত
যা হওয়ার হয়ে যাকচারপাশ ক্ষয়ে যাক।রয়ে যাই, সয়ে যাইচুপ থাকি, না ‘মাতি’-প্রতিবাদ করলেআঁতে ঘাঁ পড়লেরাতারাতি হয়ে যাবরাজাকার,
জীবন চলমান। হোক তার গতি পরিবর্তন, কখনো বা থমকে দাঁড়ানো। নানা পরিবর্তনের ছোঁয়ায় তবুও জীবন সামনেই চলে। পেছনে ফেলে আসে স্মৃতি। জন্ম,
ঢাকা: মা-বাবা তাদের আদরের সন্তানকে বিশ্বমানের শিক্ষায় শিক্ষিত করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠান। পরম মমতায় মা ডালের বড়ি তৈরি করে রোদে
মুসা ইব্রাহীম সর্বপ্রথম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় করেছেন- এ নিয়ে মাতামাতি ছিল পুরো ২০১০ জুড়ে। আমরা সবাই মুসাকে নিয়ে নিঃসন্দেহে
প্রথম তারেক রহমান লন্ডন থেকে, পরে বেগম খালেদা জিয়া বলেছেন, ‘জিয়াউর রহমানই স্বাধীনতা ঘোষক ও প্রথম রাষ্ট্রপতি।’ তারেক রহমান ও
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন