মুক্তমত
প্রজন্ম চত্বর থেকে স্লোগান উঠেছে- ‘জয় বাংলা’, তোমার আমার ঠিকানা- পদ্মা-মেঘনা-যমুনা, তুমি কে আমি কে বাঙালি বাঙালি। এই স্লোগানগুলো
কিছুটা ঔদ্ধত্য বলতে পারেন। এ লেখাটি লেখা আমার মত নবীন সংবাদকর্মীর জন্য দুঃসাহসই বলতে পারেন। আসলে বিরক্ত আর তিক্ততা থেকেই লেখা। কে
বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশ এক ভয়াবহ পরিস্থিতির দিকে যাচ্ছে। ৮৩% মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশে, মুসলমানদের ধর্মানুভুতিকে পুজি করে, ইসলামের
তারপরও বিএনপির ‘ধরি মাছ না ছুঁই পানি’ অবস্থানই আশা করছিলেন কেউ কেউ। জামায়াতকে কোলে নিয়ে বসে থাকলেও শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চকে
শাহবাগের টানা অবস্থান যাকে গণজাগরণ হিসেবে বলছি আমরা সেটি কতখানি জাগরিত করলো আপামার গণমানুষকে তা মাপার সময় এখোনো আসেনি। এই
অস্ট্রেলিয়া থেকে: বেশ কিছু মেইনস্ট্রিম পত্রিকাতে বাংলা ব্লগ সাইটগুলো নিয়ে ঢালাওভাবে আপত্তিকর শিরোনাম দিয়ে কিছু লেখা নজরে এল।
টানা ১৭ দিন অবস্থানের মধ্য দিয়ে ঐতিহাসিক গণজাগরণের প্রথম পর্ব শেষ করলো শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চ। এবার তার দ্বিতীয় পর্ব যেখানে
আমরা সবাই জানি একটি রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইনগ্রন্থ সে দেশের সংবিধান। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ৩ অনুচ্ছেদের বিধান
ঢাকা: জামায়াত-শিবির চায় হিংস্র হয়ে উঠি আমরা। রাগে-ক্ষোভে-দুঃখে জ্বালিয়ে দেই-পুড়িয়ে দেই সবকিছু। ওরা চায়, আমরা আক্রমণাত্মক হয়ে উঠি।
কানাডা থেকে: পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল ঘটনা শাহবাগের আন্দোলন। দীর্ঘ দু’সপ্তাহ ধরে টানা রাতদিন ক্লান্তিহীন, বিরামহীন ভাবে শান্তিপূর্ণ
সম্প্রতি প্রকাশিত পাকিস্তানের প্রখ্যাত পরমাণু পদার্থবিদ, কলামিস্ট ও সমাজকর্মী পারভেজ হুদভয়ের একাত্তরে বাংলাদেশের উপর
ইতিহাস কথা বলে। শহীদ জাফর মুন্সী আর ব্লগার-স্থপতি শহীদ রাজীবের হত্যার ধরণে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধকালীন রাজাকার, আল বদর ও আল শামস ও
গত কয়েকদিন ধরেই একটি খবরে তোলপাড় সাড়া দেশ। তরুণ ব্লগার এবং স্থপতি রাজীব হায়দারকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে, যিনি শাহবাগে
শাহবাগ চত্বরে যে তারুণ্যের জোয়ার বইছে, সমগ্র জাতির ইচ্ছাকে বাস্তবায়নে যে স্রোতধারা বইছে তাকে আন্তরিকভাবে স্বাগত জানায় ওয়ার
শাহবাগের গণজাগরণ এবং বিএনপির অবস্থান নিয়ে বাংলানিউজে দুই কিস্তিতে বিশ্লেষণের পর এ নিয়ে প্রতিক্রিয়া পেয়েছি অনেক। কেউ ই-মেইল করে
ঢাকা: পারভেজ হুভয় পাকিস্তানের প্রখ্যাত পরমাণু পদার্থবিদ, কলামিস্ট ও সমাজকর্মী। শনিবার দেশটির শীর্ষস্থানীয় দৈনিকে তার একটি নিবন্ধ
নতুন সূর্য ওঠার গল্প শুনতে সবসময়ই ভাল লাগে আমার। কিশোর বয়সে মা আমাকে ঘুম পাড়িয়ে দিতেন। খুব ভীতু ছিলাম তো, একা ঘরে ঘুমুতে পারতাম না।
বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে যে পরিবারের অনন্য ভূমিকা, সেই পরিবারের বীর সন্তান দেশপ্রেমিক অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেনকে যখন
১৮৮৫ সালে ভারতবাসীর অধিকার আদায়ের জন্য নিখিল ভারত কংগ্রেস নামে প্রথম একটি রাজনৈতিক দল গঠিত হয়েছিল। তারা বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে জনমত
শাহবাগ গণজাগরণ চত্বর থেকে: বাঙালি ও বাংলার হাজার বছরের সংগ্রামের ইতিহাসের নবদিগন্ত ঐতিহাসিক শাহবাগ গণজাগরণ। এ গণজাগরণ শুরুর
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন