মুক্তমত
১.গত সপ্তাহটি ছিল বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি সপ্তাহ। একাত্তরের এই সপ্তাহে বাংলাদেশকে মুক্ত করার শেষ যুদ্ধটি
যুদ্ধাপরাধী জামায়াত নেতা কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকর করা নিয়ে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দেওয়া বিবৃতি ও পাকিস্তান জাতীয়
টিভি টকশোতে নাকি পানি ঢেলে দেয়া হয়েছে? প্রশ্নটি টেলিফোনে, ফেইসবুকে এবং সরাসরি শুনতে হচ্ছে ইদানীং। প্রশ্নকর্তারা টকশো’র সম্মানিত
ঢাকা: দ্য হাঙ্গার প্রজেক্ট-এর উদ্যোগে শুরু হয়েছে তরুণ ও প্রথম ভোটারদের সচেতনতামূলক প্রচারাভিযান- ‘আমার ভোট দেশের ভবিষ্যত’।
১৮ দলীয় জোটের আহবানে সারাদেশে অবরোধ চলছে। মফস্বল শহরের রাস্তাটি বেশ ফাঁকা। একটা গাড়িও চলছে না। কোনো শব্দদূষণ নেই। কেবল শীতের
২৬ শে মার্চ, ২০১৩। সময় সকাল ১০টা। আমার এক স্যারকে ইমেইল করছিলাম এবং কম্পিউটারে ‘ও আমার দেশের মাটি’ গানটি শুনছিলাম। হঠাৎ
দীর্ঘ ৪২ বছরেও পাকিস্তান বদলায়নি। ১৯৭১ সালের হত্যাযজ্ঞ, বর্বরতার জন্য, গণহত্যা, ধর্ষণসহ যুদ্ধাপরাধের জন্য কোনোদিন ক্ষমা চায়নি
যুদ্ধাপরাধ ইস্যুতে জামায়াত ও তাদের মিত্র ছাড়া বাকি সবাই একমত। গত ১২ ডিসেম্বর ইতিহাসের দায়মুক্তির প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে জামায়াত
আমাদের দেশের প্রায় সব রাজনীতিক জিরো থেকে হিরো বনে যান। এই জিরো হলো অর্থনৈতিক জিরো। সেই ছাত্রকালে যখন কেউ রাজনীতিতে নামেন, তখন শূন্য
বাংলাদেশকে নিয়ে আন্তর্জাতিক চক্রান্তের কথা বললে অনেকেই তা হেসে উড়িয়ে দিতেন। কেউ কেউ মনে করেন- এটা মুক্তিযুদ্ধ প্রেমীদের কল্পনা
গত বছর নভেম্বরে ইসলামাবাদে উন্নয়নশীল দেশগুলোর জোট ডি-৮-এর শীর্ষ সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে যোগ দেয়ার
১.একাত্তরের যুদ্ধাপরাধী কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে ১২ ডিসেম্বর, ২০১৩। নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের জন্য একটি অবিস্মরণীয়
গতকাল বাংলানিউজ২৪.কম-এ আমি লিখেছিলাম ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূতদের ক্ষমা চাওয়া উচিত, তারা স্মৃতিসৌধে না গিয়ে অন্যায় করেছেন। আমি
মাহবুব আলম, বাস চালক। প্রতিদিনের মতই যাত্রী নিয়ে ছুটছিলেন তাদের কাঙ্খিত গন্তব্যে পৌঁছে দিতে। যাত্রীরাও রোজকার মতই চলছিলেন আপন আপন
কাদের মোল্লার মৃত্যুর পর জামায়াতের তুমুল প্রচারণা, এই কাদের নাকি সেই কাদের না। মানে মুক্তিযুদ্ধের সময় রাজাকার যে কসাই কাদের ছিলেন,
একটি দেশের সরকার সে দেশ নিয়ে কি নীতি নির্ধারণ করবে এটি যেমন তাদের নিজেদের ব্যাপার, ঠিক তেমনি দেশটির সংসদ কোন বিল আনবে বা কোন বিল পাস
এবার বিজয় দিবসের মাত্রা ছিলো সম্পূর্ণ ভিন্ন আমেজের। জাতি ৪২ বছর পর সম্পূর্ণ ভিন্নভাবে মহান বিজয় দিবস পালন করলো। প্রথমত, একজন
ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূতরা ১৬ ডিসেম্বর জাতীয় স্মৃতিসৌধে না গিয়ে পুরো বাংলাদেশকে অপমান করেছেন। তাদের নৈতিকভাবে বাংলাদেশে
ঢাকা: আমার বেড়ে উঠার সময়টা ছিল অনেক সুন্দর আর অনেক অন্যরকম। দিনাজপুর শহরটা হিন্দু,মুসলিম,বৌদ্ধ,খৃষ্টান সব সম্প্রদায়ের জন্য একটা
পাকিস্তানি আর্মিদের ক্যাম্প ছিল পীরগঞ্জ হাসপাতালে। এক সকালে তারা হানা দেয় আমাদের বাড়িতে। ধরে নিয়ে যায় আমার বাবা দর্শন আলীকে।
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন