মুক্তমত
ব্লগার আহমেদ রাজীব হায়দার হত্যার সাথে জড়িত সন্দেহে বেসরকারি নর্থ-সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচ ছাত্র আটকের পর আতংকিত হওয়ার মতো সব
আবার শুরু হয়েছে সেই পুরোনো খেলা। ১৯৭১ সালে যেভাবে ধর্মকে ব্যাবহার করে গণহত্যা আর নারী নির্যাতনের নীল নক্সা প্রনয়ন করা হয়েছিল, আজ
নতুন মতলবি প্রশ্ন: এই এতো এতো মৃত্যুতে আপনি কি হ্যাপি নাকি আনহ্যাপি? মানুষের মৃত্যুতে সামান্যতম সুখী হওয়ার মতো বিষয় থাকতে পারে, কারও
‘কবে শুরু হবে আহমদ ছফা চর্চা’ শিরোনামে আমার একটা লেখা ছাপা হয়েছিল দৈনিক ইত্তেফাকের সাহিত্য সাময়িকীতে গত বছরের ১৩ জুলাই।
পুলিশ অবশেষে ব্লগার আহমেদ রাজীব হায়দারের খুনিদের ধরতে পেরেছে। হত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগে প্রখ্যাত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় নর্থ
বাংলাদেশের বর্তমান যে অবস্থা এটা কবে স্বাভাবিক হবে তা নিয়ে আমারও সংশয় আছে। কিন্তু আমি হতাশ না। আমি সবাইকে অনুরোধ করবো...কেউ হতাশ
`হত্যাযজ্ঞ বন্ধ করুন` (তবে ভাসুরের নাম মুখে নিতে নাই) তাহলে বাংলাদেশে এখন চলছে সরকারের বিরুদ্ধে নামহীন গোত্রহীন মানুষের বিক্ষোভ? আর
বাংলাদেশ কি হেরে যাবে? পিছিয়ে যাবে তার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য থেকে? ইতিহাস কি সেই সাক্ষী দেয়?তেরো শ নদীবিধৌত পলিমাটির এই ভূখণ্ডে পরাজয়ের
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধকালে সংগঠিত মানবতা বিরোধী অপরাধের বিচার ঠেকাতে এবং জামায়াত ইসলামী বাংলাদেশ তার নিজ দলের নেতাদের বাঁচাতে
বিরোধী দলের নেত্রী সিঙ্গাপুর থেকে ফিরে শুক্রবার বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলন করেছেন। তার বক্তব্য শুরুই হয়েছে স্তম্ভিত ক্ষুদ্ধ ও
অস্ট্রেলিয়া থেকে: এর চেয়ে অস্বস্তিকর অসহনীয় অবস্থা আর কি হতে পারে? একদিকে মানুষের আকুতি, মুক্তিযুদ্ধের প্রতি অনুরাগ, বিচার
শাহবাগ- “আমরা তোমাদের সঙ্গেই আছি”। কথাটির খানিকটা সংশোধন প্রয়োজন কারণ আমরা “তোমাদের” সঙ্গে নয় আমরা “আমাদের” সঙ্গেই আছি,
যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে তরুণ প্রজন্মের ডাকা শাহবাগের গণজাগরণ এখন আর শুধু প্রজন্ম চত্বরেই থেমে নেই। সেই জাগরণ ছড়িয়ে
একজন বন্ধুর সাথে কথা হচ্ছিল। বৈবাহিক সূত্রে তিনি এমন একটি পরিবারের সদস্য, আমাদের স্বাধিকার আর স্বাধীনতার সংগ্রামে যে পরিবারের
যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে আপোষহীন নেত্রীর আপোষহীন অবস্থান। সংবাদ সম্মেলনে দেওয়া তার বক্তব্যই এর প্রমাণ:১. সংবাদ সম্মেলনে নাটকীয়
১৯৪৮ সাল প্রায় এক বৎসর অতিবাহিত হতে চললো ইংরেজ শাসন হইতে মুক্ত হয়ে ভারত উপমহাদেশ পাকিস্তান ও ভারত নামে দুই রাষ্ট্র হয়ে স্বাধীনতা
ঢাকা: গত বছরের ৮ ডিসেম্বর যে খবরটি পুরো জাতিকে হতাশা আর বিষাদগ্রস্ত করেছিল, বৃহস্পতিবার ২৮ ফেব্রুয়ারির আরেকটি খবর আনন্দ-উল্লাস হয়ে
জাগরণ মঞ্চ, স্বাধীন ব-দ্বীপে আগে কখনো এর চেয়ে বড় অরাজনৈতিক পাটাতন জেগে ওঠেনি। সমাবেশে যাওয়ার জন্য এতো প্রাণচাঞ্চল্যও কখনো শুনিনি বা
পদ্মাসেতু নিয়ে যেন আলোচনা কিছুতেই পিছু ছাড়ছে না। প্রতিদিন কোনও না কোনও নতুন খবরের জন্ম দিচ্ছে প্রমত্ত পদ্মার ওপর নির্মাণ
২৭ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যার সময়টি পেরিয়ে যাচ্ছে। কিছুক্ষণ পরেই রাত আরও ঘনিয়ে আসবে। দেশের সেরা লেখক, সাহসী লেখক, প্রতিবাদী লেখক হুমায়ুন
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন