মুক্তমত
গত পরশু অর্থাৎ ২৭ ডিসেম্বর দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিনে একটি ছোট্ট সংবাদ পড়ে থমকে গেলাম। তখন খুব মন খারাপ করা পরিস্থিতিতে একটা গানের
অনেকদিন খালেদা জিয়া আর বিএনপির প্রশংসা করে লেখার সুযোগ পাই না। স্বাধীনতাবিরোধী আত্মস্বীকৃত যুদ্ধাপরাধীদের সঙ্গে প্রকাশ্য
যে কোনো মানুষের মৃত্যুই তার আপনজনের মধ্যে ক্ষত সৃষ্টি করে। স্বজন কাঁদে, সজ্জনরা কাঁদে। ক্ষতি হয় একটি পরিবারের কিংবা সমাজের। কিন্তু
একজন রাজনীতিকের জন্যে জনতার ভালোবাসাই যে সবচেয়ে বড় অর্জন, এটিই আবার প্রমান করলেন সদ্য প্রয়াত, মুক্তিযুদ্ধের কিংবদন্তী শীর্ষ সংগঠক
একটি কফিনের পাশে বাংলাদেশ! কফিন যেখানে গেল সেখানেই শুধু মানুষ আর মানুষ। আছড়ে পড়ল মানুষ এয়ারপোর্টের টারমাকে, গুলশানের বাড়িতে, সংসদ
আওয়ামীদের মুখ ও মুখোশ দুটি। বিরোধী দলে থাকলে আওয়ামীদের আচার-ব্যবহার হয় অন্তরঙ্গ ও আন্তরিক। ক্ষমতাসীন থাকলে আওয়ামীদের সামাজিক
দূর থেকে আর কিছু করার নেই তো! সারাক্ষণ দেশটারে ফিল করি। নিউজ-ছবিগুলো দেখি। মুক্তিযুদ্ধের নেতা আব্দুর রাজ্জাকের মরদেহ ঢাকায়
জাতীয় প্রেসক্লাব। তোপখানা রোড, ঢাকা। ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ নির্বাচন। প্রায় সকল সাংবাদিক বন্ধুর উপস্থিতিতে জমজমাট
রাষ্ট্র, দর্শন বা সংস্কৃতি সম্পর্কে কোন শ্রেণীর লোকগুলো চিন্তা করবে তা আমরা কল্পনায় ছবি এঁকে রেখেছি। এরা কালো স্যুট-টাই পরে।
পাশ্চাত্য সংস্কৃতিতে ‘সান্তা ক্লস’ হচ্ছেন সেন্ট নিকোলাস ফাদার ক্রিসমাস। সংক্ষেপে ‘সান্তা’ হিসেবে পরিচিত। যার রয়েছে
সময়টা ২০০৯ সাল। দৈনন্দিন নানা সংকটের মাঝেও দক্ষিণাঞ্চলের অন্যতম প্রধান বিদ্যাপীঠ ব্রজমোহন কলেজে শুরু হলো ভিন্ন এক দাবির আন্দোলন।
লিখতে চেয়েছিলাম ‘দ্য টাইমস’ ম্যাগাজিনে বাংলাদেশ সরকারের ক্রোড়পত্র নিয়ে। কিন্তু এ ধরনের অপচয়তো সরকারের পক্ষ থেকে অহরহ ঘটেই
দীর্ঘ দিন ধরে তিনি অসুস্থ ছিলেন। ক’দিন ধরেই তিনি জন্ম-মৃত্যুর নো-ম্যানসল্যান্ডের সন্ধিক্ষণে। বিভিন্ন ভাবে তাঁর খবর পাচ্ছিলাম।
আব্দুর রাজ্জাকের প্রত্যাশিত মৃত্যু হয়েছে! কারণ তিনি সংস্কারবাদী ছিলেন! দুনিয়ায় সংস্কারক বা রিফরমার মানে বিশেষ কোনো ব্যক্তিত্ব।
ক] অভিনন্দন ‘বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম’কে। আর ধন্যবাদ এর এডিটর ইন চিফ আলমগীর হোসেনকে। কারণ, তিনি বাংলাদেশের অনলাইন নিউজ পোর্টালে
বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগের ওয়েব সাইট ফেইসবুক মারাত্মক সমস্যায় পড়েছে। হ্যাকাররা প্রতিদিন হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে ফেইসবুক
এক কিম গেলেন তো আরেক কিম এলেন। দেশটি যেমন কিমের তেমনি কিম্ভূতেরও বটে। কথিত বিপ্লবের নামে সেনা নিয়ন্ত্রিত শাসনে বছরের পর বছর পৃথিবী
নিজেকে বড় অসহায় মনে হচ্ছে, বড় ব্যথিত, বড় মর্মাহত হ্রদয়ে কলম ধরতে হচ্ছে। একরাশ কষ্ট বুকের ভিতর জগদ্দল পাথরের মতো একে একে বাসা বেঁধে
‘পাখিটার দিকে আমরা কিছু এলোমেলো সংকেত পাঠাই। এতে পাখিটার মাথা যায় বিগড়ে। তখুনি ওটা ‘স্বয়ংক্রিয়ভাবে উড়তে শুরু করে। এক পর্যায়ে
‘যে আগাইবা, তারে আগুনে ফেলবো’। (একটি পত্রিকার খবর।গত রোববার সিলেটে বাসে আগুন ধরিয়ে দিলে একজন মানুষ পুড়ে মারা যান)। একদল লোক বাসে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন