মুক্তমত
কাদের মোল্লা নামক ঘৃণ্য রাজাকারের বিচার প্রত্যাখান করে তার ফাঁসির দাবিতে ৫ ফেব্রুয়ারি শাহবাগে এক এক করে জড়ো হতে থাকে
গত বছর ২৯ ও ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১২ ইং তারিখে রাম, উখিয়া, পটিয়াসহ শান্তিপ্রিয় এদেশের অত্যন্ত নিরীহ বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের ওপর ন্যক্কারজনক
সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের পরিবার এবং মন্দির ভাঙচুরের ঘটনার ভয়বহতা ছুঁয়েছে প্রতিটি বিবেকবান মানুষের হৃদয়।
কবি, প্রাবন্ধিক ও চিন্তাবিদ ফরহাদ মজহার শাহবাগ আন্দোলনের প্রায় তিন সপ্তাহ পর, নিজ বক্তব্য নিয়ে হাজির হন। টেলিভিশন টক-শোতে কথা বলা
সরকার প্রধানের মূল কাজ, প্রজাতন্ত্রের প্রধান কার্যালয়ের পাশাপাশি দেশের সমস্ত সরকারি কার্যালয় যথাক্রমে ব্যাংক, বীমা, জজকোর্ট,
ফরহাদ মজহার কি জামায়াতের নায়েবে আমির? ফেইসবুকে আমার এরকম একটি পোস্টে সাবেক বামপন্থী ছাত্রনেতা মিন্টু আনোয়ার বলেছেন, “আপনার ইমোশন
ঢাকা: শাহবাগ আন্দোলনের ফসল কার ঘরে যাবে? কাদের গোলায় উঠবে? কারা প্রস্তুত এই ফসল তুলতে? প্রতিদিন না হলেও মাঝে মাঝে আমরা যারা শাহবাগে
মনীষী লেখক ও দার্শনিক আহমদ ছফা বলেন, কবি-সাহিত্যিক-লেখকেরা গর্ভিনী নারীর মতো। তাঁরা জাতির গড়ে উঠার, বেড়ে উঠার, বেঁচে থাকার ভ্রুনকণা
ব্যক্তিগতভাবে আমি এমন কোনও তথাকথিত ঘোষিত দিবস পালন করিনা যা আমার মূল্যবোধ পরিপন্থী। বছরের একটা দিন ঘটা করে “মা দিবস”, “বাবা
[০৮ মার্চ বিশ্ব নারী দিবস। ফরাসি নারীবাদী সিমোন দ্য বোভোয়ার ছিলেন বিশ্বের নারীবাদী আন্দোলনের পুরোধা। এই দিনে তাকে শ্রদ্ধার সঙ্গে
সানিউর রহমান সানি নামে এক অনলাইন অ্যাক্টিভিস্টকে ছুরিকাঘাত করা হয়েছে। যদিও কিছু পত্রিকায় ‘ব্লগার’ বলা হয়েছে, কিন্তু প্রকৃত
গতকাল (সোমবার ৪ মার্চ, ২০১৩) রাত্রে বেগম খালেদা জিয়ার একটি বিবৃতি প্রচার হইয়াছে। তিনি দাবি জানাইয়াছেন গত কয়েকদিনে -বিশেষ ২৮
ঢাকা : সাম্প্রতিক সময়ে যেভাবে হরতাল চলছে, তাতে হরতাল নিজেই লজ্জা পাচ্ছে। পারলে হরতাল হয়তো আহবানকারীদের কাছে গিয়ে বলতো- ভাই দোহাই
মৃত্যু তার নয়, তিনি অযুত চাভেজ হয়ে ছড়িয়ে আছেন লাতিন আমেরিকার পথে প্রান্তরে, প্রতিটি লাতিনোর প্রাণের মাঝে। ভেনিজুয়েলার তিনবার
গণমানুষের নেতা আবদুল জলিল। পরীক্ষিত রাজনীতিবিদ আবদুল জলিল। বিশাল হৃদয়ের এক অভিমানী নেতা আবদুল জলিল। কোন অভিধায় বিশেষায়িত করা যাবে
বিএনপি কর্মীরা ঠিকই করেছেন। মঙ্গলবারের হরতালে তারা জামায়াত-শিবিরের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েননি। এখানেই একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে একটি
শাসনতন্ত্রের সংবিধানে যাই থাকুক, আমার এ দেশ সবসময়ই ছিল অসাম্প্রদায়িক। আমার দেশের মানুষ ধর্মে বিশ্বাসী, পরধর্মে সহনশীল। অন্তত আমি
বাংলাভাষা বোধ করি এমন এক ভাষা যেখানে প্রতিনিয়তই ঢুকছে নতুন নতুন শব্দ। যদিও বাংলা একাডেমী নতুন নতুন উদ্ভাবিত সব শব্দ গ্রহণ করে
সিডনি থেকে: ৪২ বছর ধরে পুষে রাখা জামায়াত প্রসঙ্গ আজ কে না তুলছে। ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করবে না। প্রজন্মের ডাক খেয়াল না করে খালেদা জিয়া
সহিংসতাকে প্রতিনিয়ত উস্কে দিচ্ছে আমাদের মিডিয়া! উস্কানির এই সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসা বড়ই কঠিন হয়ে পড়েছে যেনো। কারণ এদেশের
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন