মুক্তমত
আমি কখনও আওয়ামী লীগ করিনি। মুক্তিযুদ্ধের প্রশ্নে একপক্ষীয় অবস্থানের কারণে আমার সমর্থন আওয়ামী লীগ এনজয় করে। আব্দুর রাজ্জাকের
বাংলাদেশের রাজনীতির চলতি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু যুদ্ধাপরাধীদের বিচার, তত্ত্বাবধায়ক সরকার! অস্ট্রেলিয়ায় কার্বন ট্যাক্স, বোট পিপল আর
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস, বিজয় দিবস চুপচাপ পার করে ১৮ ডিসেম্বর দেশে হঠাৎ যে পরিস্থিতি সৃষ্টির চেষ্টা হয়েছে, এর নানা বৃত্তান্ত দেশের
বাংলাদেশের সরকারবিরোধী আন্দোলনে একটা গতি নিয়ে আসার চেষ্টায় বিএনপি। এই শীতে বিভিন্নভাবেই কর্মীদের সচল-সরব রাখতে উদ্যোগ আছে দলটির।
http://ec.europa.eu/immigration নামে গত নভেম্বর থেকে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) অভিবাসনের নয়া নিয়ম-নীতিসহ একটি ওয়েবসাইট প্রকাশ করেছে। অভিবাসীদের জন্য ভিসা
ঢাকা: ‘আমিও তুলে রাখবো এক গোলা সোনা ধান আর এক পাখি জমির আবাদ। সাঁচের পিঠারা সব ভিজবে সারারাত শীতের লাল জ্বালানো রসে। পরদিন পরভাতে
বাংলানিউজে গোলাম আযমের ইন্টারভ্যু’র লাইনে লাইনে উস্কানি, আপাদমস্তক পাকিস্তানপন্থী এই ঘাতক লোকটি স্বাধীনতার চল্লিশ বছর পরে এসেও
ঢাকা: মতিঝিলে নিহত আরিফুজ্জামান আরিফ স্প্লিন্টারের আঘাতে নিহত হয়েছেন। ময়না তদন্ত শেষে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক
ঢাকা: ‘জল্লাদ বা কসাই হিসেবেই ছিল তার পরিচিতি। আলাদ্দি গ্রামে তার উপস্থিতিতে অন্তত ৩৪৪ জন লোককে নির্বিচারে গুলি করে হত্যা করা হয়।
১৯৯০/১৯৯১ সালে রামপুরা রোড থেকে ‘আকর্ষণ’ নামে একটি সাপ্তাহিক বের হতো। আমি কাগজটির নির্বাহী সম্পাদকের দায়িত্বে ছিলাম। আমার সাথে
সিডনি: চৌদ্দ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আর ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসে বিএনপির আলোচনা অনুষ্ঠান দুটিতে খালেদা জিয়া ছিলেন না। দুদিনেই
রাজা-বাদশাদের রাজত্বে টাকা দিয়ে বাঘের দুধ-চোখ কেনা যেতো। এখন রাজা-বাদশাদের চেয়েও ধনী কোটিপতিরা আছেন অগুনতি। বাংলাদেশের নব্য
মাত্র পাঁচজন বাঙালি মুক্তিযুদ্ধের হয়ে কাজ করেছেন অস্ট্রেলিয়ায়! পাঁচজনেই সামাল দিয়েছেন বিশাল এক যুদ্ধ! যতদূর জানা যায়, ১৯৭১ সালে
হটাৎ করেই গত কয়েকদিন ধরে গোলাম আযমকে নিয়ে মিডিয়া কি পরিমান বাণিজ্যই না করলো। বিজ্ঞাপন সংবাদ বিনোদনধর্মী অনুষ্ঠান সব ছাপিয়ে গোলাম
১৬ ডিসেম্বর--- চল্লিশ বছর আগের ঐ দিনটাতে সুখে বিহবল ছিলো বাঙালী। জয় বাংলা আর বিজয়ের উচ্ছাসে লাখো-কোটি জনতা রাস্তায় নেমেছিলো সেদিন ১৬
দাড়ি রেখে, পাঞ্জাবি-টুপি পরে বিসমিল্লাহ বলেও নিঃসঙ্কোচে মিথ্যা বলা যায়। শেষ বয়সে এসে এটা আবারও প্রমাণ করলেন বাংলাদেশের স্বাধীনতার
কানাডার প্রবাসী বাঙালিদের জন্য এটি একটি আনন্দের সংবাদ। মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় বিরল ভূমিকা রাখার জন্য তৎকালীন কানাডার
জাতীয় অধ্যাপক কবীর চৌধুরী চলে গেলেন। ৪০তম শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আগের দিনই তিনি চলে গেলেন এই পৃথিবী থেকে। বাংলাদেশের মাহান
সম্পদের তুলনায় জনসংখ্যা ও দারিদ্র্যের হারের একটা নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। ভূমিও অন্যান্য প্রাকৃতিক সম্পদের প্রাপ্যতার ভিত্তিতে
যাযাবর জীবনের বিভিন্ন অধ্যায়ে বিভিন্ন ধরনের মানুষের সাথে মেলামেশা করেছি। তাতে বেড়েছে জানা-শোনা ও সম্পর্কের বিস্তৃতি। অনেকের
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন