মুক্তমত
আওয়ামী লীগ কিংবা বিএনপি বিটের কিছু সাংবাদিক দলীয় কর্মী হয়ে উঠছেন! এ-কথাটি ক্রমেই দৃষ্টিকটুভাবে সামনে চলে আসছে। এমনটা হচ্ছে এই দুই
মিথ্যার মোড়কে সত্যকে খুব অল্প সময়ই ঢেকে রাখা যায়। সত্য তার স্বভাবজাত বৈশিষ্ট্যের দরুণই মিথ্যার স্বর্গরাজ্যকে ভেঙে চূর্ণ করে স্বীয়
খবরে কাগজে দুটো শিরোনাম দেখে বার বার ঔপনিবেশিক আমলের কথা মনে হচ্ছিলো। শিরোনাম দুটো অনেকটা এরকম- বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে কর্মরত
১.আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের নিয়ে অনেক কাজ করি। সে কারণে তাদের অনেকের সঙ্গে আমার পরিচয় হয়েছে। একবার কোনো এক
অবশেষে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটকে বাদ দিয়েই নির্বাচনকালীন সর্বদলীয় সরকার গঠন করা হল। এ সরকারের মন্ত্রিসভায় নতুন সদস্য
ঢাকা: যুক্তরাষ্ট্রের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত মিত্র সৌদি আরব। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে এসে দু`দেশের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত এই মিত্রতার
১৯তম কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে এশিয়ান সিলেক্ট ক্যাটাগরিতে একটি মাত্র অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়েছে। এশিয়ার নয়টি চলচ্চিত্রের
হঠাৎ বদলে যাওয়া রাজনীতি ও মসনদে আসীন হবার প্রবণতা দেখে ঠিক বুঝে উঠতে পারছি না এটাই কি আমার দেখা-আমার চেনা বাংলাদেশ? গোড়াতে বলে নিই,
ফার্স বা কৌতূকেরও একটা সীমা থাকে! আমাদের দেশ ও জনগণ কি এতই দুর্ভাগা, বোকা যে তারা কৌতূক কোনটা, কোনটা সিরিয়াস তাও বোঝে না? নেতাদের
আমরা কেউ এর আগে নির্বাচনকালীন নির্বাচিত সরকার দেখিনি। আমাদের কাছে নির্বাচনকালীন সরকার মানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মতো একটা কিছু।
এক সময়ের সাহায্য নির্ভর বাংলাদেশ এখন বাণিজ্য নির্ভর দেশ। দক্ষিণ এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনৈতিক শক্তি হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। তৈরি
বাংলাদেশের ইতিহাসে নির্লজ্জ রাজনীতিক হিসেবে খ্যাতি আছে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের। নির্বাচন নিয়ে সম্প্রতি
আচ্ছা আপনি একজন পুরুষকে কি ‘পুরুষ’ হিসেবে সম্বোধন করেন? কিংবা নারীকে ‘নারী’? নাকি যার যার নাম ধরে সম্বোধন করেন বা বয়েস ভেদে
লেখার উপজীব্য হিসেবে নিজের জীবন অভিজ্ঞতা, আমার তেমন পছন্দ নয়। কিন্তু এমন এক জাতীয় ইস্যুর সাক্ষী যখন নিজেই, তখন আর কি করা! ২০০৭
আমাদের দেশে সংবিধান নিয়ে যতো আলোচনা হয়, বোধ করি পৃথিবীর আর কোনো দেশেই এমনটি হয় না। ক্রমাগত এ আলোচনা হওয়াতে দেশের সংবিধান সমুন্নত হোক
এই লেখাটা লিখছি এমন এক সময়ে যখন হরতাল আর জাতীয় নির্বাচনের হুমকি ধমকি নিয়ে সারা দেশ উত্তাল। ভালোভাবেই বুঝতে পারছি ‘ঘর পোড়ার
প্রতিদিন সকালে খবরের কাগজ খুললেই দেখা যায় কোথাও না কোথাও রাজনৈতিক হানাহানির খবর। কেন এতো হিংসা, কেন এতো বিদ্বেষ, কেন এতো অস্থিরতা
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি বিশ্বশান্তি প্যাগোডা। পাহাড় পর্বত টিলা বেষ্টিত পাহাড়ের পাশে সবুজ ঘন বীথিকার মাঝে কৃত্রিম ভাবে
বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক অবস্থা সম্পর্কে দেশের সাধারণ মানুষ আজ বিচলিত। বৃহৎ দুইটি রাজনৈতিক দলের মুখোমুখি অবস্থানের কারণে
মওলানা আবুল কালাম আজাদ তার স্বরূপে তথা বাচ্চু রাজাকার হিসেবে পুন:পরিচিত হয়েছেন একটা লম্বা সময় পরে। এর মাঝে দীর্ঘদিন টিভি চ্যানেলের
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন